All News Here

Connect The New World

Tuesday, April 28, 2015

Sultan Ahmed Mosque,Istambul

Besides the Yeni Mosque, Sultan Ahmed Mosque is the last great project of classical 
Ottoman architecture.The construction lasted about ten years, and it was completed 
in 1609 during the rule of Ahmed I. The floor plan is based on the model of Şehzade 
Mehmed Mosque. The architect was Mehmet Aga, an apprentice of Mimar Sinan. The 
mosque is located across Hagia Sophia and is one of the symbols of Istanbul and the
favorite tourist destination. It’s popularly known as the Blue Mosque for the richly 
decorated blue tiles from Iznik. The central dome is supported on four huge pillars 
to give a special distinction of internal space. The Sultan Ahmed Mosque is also the 
imageonly Ottoman mosque with six minarets
.see more

Petra

Inhabited since prehistoric times, this Nabataean caravan-city, situated between the Red 
Sea and the Dead Sea, was an important crossroads between Arabia, Egypt and Syria-
Phoenicia. Petra is half-built, half-carved into the rock, and is surrounded by mountains 
riddled with passages and gorges. It is one of the world's most famous archaeological 
sites, where ancient Eastern traditions blend with Hellenistic architecture.see more

Saturday, April 25, 2015

দাঁত ভেঙে সুন্দরী!

http://www.bd24live.com/bangla/article_images/2015/04/24/strange-story-115.jpg
  যত  কুসংস্কার দারিদ্র্য মানুষের মধ্যে। ভয়ানক এ কুসংস্কারকে মেনে নিতে হয়, যা
 গা শিউরে উঠার মতো। দাঁত ভেঙে সুন্দরী হওয়ার ঘটনা এর আগে শোনা না গেলে
এবার তা-ই শোনা গেল। আফ্রিকার ইথিওপিয়ায় দরিদ্র মেয়েদের সুন্দরী হওয়া আর পণ
 পাওয়ার জন্য নিজের দাঁত ভেঙে তাতে ডিস্ক যুক্ত করা হয়ে থাকে। খবর ডেইলি
মেইল-এর।ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মোটা অঙ্কের পণ পাওয়া আর সুন্দরী হতে প্রচণ্ড ব্যথা লাগলেও এই কঠিন কাজটি করতে হয় মেয়েদের।ব্যাপারটি
 এ রকম, পাত্রকে পেতে একজন মেয়েকে সুন্দর হওয়ার এবং আকর্ষণীয় করার চেষ্টা
করতে হয়। একজন মেয়েকে তার নিজের দাঁত ভেঙে তাতে ডিস্ক ঢুকিয়ে নিচের অংশের
ঠোঁট তার মধ্যে জড়িয়ে দেয়া হয়। ডিস্কটি দেখতে ক্রিকেট খেলার ব্যাটের মতো।আফ্রিকার
 দারিদ্র্যপীড়িত ইথিওপিয়ার সুরি নামক জনগোষ্ঠীর এ কুসংস্কার। বয়ঃসন্ধিকালে
অনুষ্ঠানের মাধ্যমে খুব জোরে মেয়েদের বেশির ভাগ দাঁত ভেঙে দেয়া হয়। এতে
রক্তে রক্তাক্ত হয়ে যায়। এ অবস্থাতেই ক্রিকেট ব্যাটের মত একটা জিনিস সেখান
থেকে বের করা হয়। একে বলা হয় লিপ প্লেট।লিপ প্লেটের ওপর নির্ভর করে
 বিয়েতে বাবা-মার পণ পাওয়া। পণ হিসেবে মেলে গরু। আর সেই লোভেই মেয়ের অসহ্য
যন্ত্রণা হলেও বাবা-মা তাতেও খুশি। তবে এ উপজাতির ছেলেদের এতেটা কষ্ট হয়
না। শরীরে ছুঁচের মাধ্যমে রঙ মাখলেই বিবাহযোগ্য হয়ে যায় ছেলেরা।see more

Wednesday, April 15, 2015

দোউরো নদী, পর্তুগাল

স্প্রি নদী, জার্মানি

হাজী মুহসীনের দুই ঘড়ি

ছোটবেলায়
 হাজী মুহসীনের জীবনী পড়েছি স্কুলের বইয়ে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলিতে পা
রাখার পর তাঁর স্মৃতিধন্য ইমামবাড়া ঘুরে দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না।
বিরাট এক এলাকায় ৪২ বিঘা জায়গার ওপর তৈরি। খরচ হয়েছিল দুই লাখ ১৭ হাজার
টাকা। নির্মাতা ছিলেন কেরামত আলী নামের এক বিখ্যাত প্রকৌশলী। ইমামবাড়া এখন
 বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ।

    ইমামবাড়ার প্রবেশপথে বিরাট এক লোহার গেট। আমরা ভেতরে ঢুকছি, হঠাৎ চমকে
গেলাম ভীষণ শব্দ শুনে। আশপাশে খুঁজতে শুরু করলাম কোথায় থেকে এলো এই ভীষণ ঢং
 ঢং আওয়াজ। আরে মাথার ওপরই তো ঘড়ি! এবার ঘড়িটা হলো আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
 জানলাম আশপাশের এলাকার মানুষদের সময় দেখার সমস্যা মেটানোর জন্য আজ থেকে
১৬৩ বছর আগে ১৮৫২ সালে ঘড়িটি তৈরি করেছিলেন হাজী মুহসীন। এক কিলোমিটার দূর
থেকেও শোনা যায় ঘড়ির শব্দ। ঘড়িটি আজও আছে সচল। কাহিনী ইমামবাড়ার অন্যতম
খাদেম মির্জা মুন্না আলীর কাছ থেকে-ঘড়িটির নাম 'বিগ ব্যান্ড'। লন্ডনের
বিখ্যাত 'ব্ল্যাক অ্যান্ড মোরে' কম্পানি এটি তৈরি করেছিল। ঘড়িটি মেরামত,


তেল দেওয়া ও নানা কাজের পেছনে বছরে খরচ হয় লাখ দেড়েক টাকা। দুজন পেশাদার
ঘড়িওয়ালা ২০ কেজি ওজনের চাবি দিয়ে সপ্তাহে আধাঘণ্টা করে চাবি দেন। তাতেই
সচল থাকে ঘড়ি। ইমামবাড়ার পেছনে যাওয়ার পরে চমকে দিল সূর্যঘড়ি। সামনের
এলাকাবাসীর জন্য দেয়ালে ঘড়ি লাগিয়েছিলেন দানবীর।see more
হাজী মুহসীনের দুই ঘড়িআজও সচল সূর্যঘড়ি
আর পেছনের মানুষের জন্য তৈরি করেছিলেন একই সময়ে এই বিশাল সূর্যঘড়ি। ইমামবাড়ার পেছনেই গঙ্গা। সে নদীর কিনারে এই সূর্যঘড়ি। ইট, বালু, সিমেন্টের একটি স্তম্ভ। তার ওপরই সিমেন্টের পাত। সাদা সেই পাতের ওপর একটি ঘড়ির আদল দেওয়া আছে। ডায়ালগুলো কালো কালি দিয়ে দাগ কাটা। মাঝখানে ত্রিভুজাকৃতির দণ্ড। সেটির ওপর সূর্যের আলো এসে পড়ে। ফলে দণ্ডের ছায়া পড়ে ডায়ালের ওপর। ডায়াল সব রোমান হরফের। চাঁদের আলো সময় জানায়, সূর্যের আলোও। কেবল অমাবস্যার রাতে অচল থাকে সূর্যঘড়ি, আকাশ একেবারে মেঘাচ্ছন্ন হয়ে পড়লেও সময়ঘড়ি চলে না। কলকাতা থেকে সঙ্গে আসা ট্যাক্সিচালক ইদ্রিস আলী আমার হতভম্ভ মুখের দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন, 'সূর্যঘড়িতে এখন দুপুর ১টা ২০ মিনিট। আপনার ঘড়িতে কয়টা বাজে?' আমার ঘড়িতেও তখন ১টা ২০ মিনিট!

- See more at: http://www.kalerkantho.com/feature/obak-prithibi/2015/01/09/173046#sthash.Bb9Q9B0W.dpuf

মাঝরাতের ভয়ানক গুহা

২০০৬
 সালের এক মধ্যরাতে পশ্চিম বেলিজের এক কৃষক হঠাৎ করেই ঘরের বাইরে সাহায্য
চেয়ে কারো চিৎকার শুনতে পান। দ্রুত ঘর থেকে বের হয়ে তিনি দেখতে পান একজন
মানুষ একটি গুহায় পড়ে গিয়েছে।উদ্ধারের পর জানা যায়, লোকটি একজন
চোর। ওই জায়গায় সে মায়ান সভ্যতার নিদর্শন খুঁজে বেড়াচ্ছিল তা কালোবাজারে
বিক্রি করার জন্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে এমন একটি জায়গায় পড়ে যায় যা সে
প্রত্যাশা করেনি। মূল্যবান মণিমুক্তার বদলে সে দেখে গুহায় প্রচুর
খুলি আর হাড় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। হাজার বছর আগে এ গুহায় বলি দেয়া মানুষের
 মৃতদেহ এগুলো। মাঝরাতের ভয়ানক গুহা২০০৮
 সালে মায়ান বিশেষজ্ঞ জেমস ব্রান্ডি এই গুহায় আসলে কী আছে তা অনুসন্ধান
শুরু করেন। সেখানকার কৃষকরা জায়গাটিকে ‘মাঝরাতের ভয়ানক গুহা’ বলে আখ্যায়িত
করেন।
গবেষকেরা বুঝতে পারেন, গুহাটি একসময় মানুষকে উৎসর্গ করার কাজে ব্যবহার
করা হতো। বিপুল পরিমাণ হাড়গোড়ের সাথে সেখানে এক সময়কার শস্য ভরা একটি নৌকার
 ভাঙাচোরা অংশও খুঁজে পান তারা।আগামীতে যাতে প্রচুর ফসল ফলে তার
জন্যই এ দুটি জিনিস উৎসর্গ করা হতো। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে,
গুহাটিতে কমপক্ষে ১০ হাজার হাড় পাওয়া গিয়েছে। ব্রান্ডি বলেন, ‘আমাদের কোন
ধারণাই ছিল না যে এরকম বিপুল পরিমাণ মানুষের হাড়গোড়ের সন্ধান পাবো আমরা’।হাড়গোড়ের
 পাশাপাশি প্রত্নতত্ত্ববিদেরা গুহাতে প্রায় ১০০ দাঁত খুঁজে পেয়েছে। কিছু
দাঁত দেখে ধারণা করা হচ্ছে, এখানে শিশুদেরও বলি দেয়া হতো।আরও
পরিষ্কার ধারণা পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞরা এগুলো ভালোমতো পরীক্ষা করেন।
স্ট্রনটিয়াম আইসোটপিক সিগনেচার নামক একটি জটিল পরীক্ষার মাধ্যমে তারা জানতে
 পারেন, এই শিশুগুলো ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী ছিল। এরা প্রায় ২০০ মাইল দূর থেকে
এসেছিল।ব্রান্ডি বলেন, মায়ানরা শিশুদের বলি দেয়ার কাজটা করতো একটি
নির্দিষ্ট কারণে। স্পেনের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে জানা যায়, বাবা-মা
ছাড়া অথবা হারিয়ে যাওয়া কোন বাচ্চা পেলে তাদেরকে ধরে এনে বলি দেয়ার জন্য
ব্যবহার করা হতো।নিজেদের সমাজ থেকেই এদের ধরা হতো। কিন্তু একই সমাজ
 থেকে যদি বেশি পরিমাণে মানুষ বলি দেয়া হয়, তাহলে সেখানে অসন্তোষের সৃষ্টি
হতো। তাই তখন অন্যান্য জায়গা থেকে মানুষ ধরে আনা হতো বলি দেয়ার জন্য। যদিও
এসব তথ্য সম্পর্কে কোন শক্ত প্রমাণ আমাদের হাতে নেই।see more

- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/36840/index.html#sthash.9UccEFjK.dpuf
২০০৮ সালে মায়ান বিশেষজ্ঞ জেমস ব্রান্ডি এই গুহায় আসলে কী আছে তা অনুসন্ধান শুরু করেন। সেখানকার কৃষকরা জায়গাটিকে ‘মাঝরাতের ভয়ানক গুহা’ বলে আখ্যায়িত করেন।
গবেষকেরা বুঝতে পারেন, গুহাটি একসময় মানুষকে উৎসর্গ করার কাজে ব্যবহার করা হতো। বিপুল পরিমাণ হাড়গোড়ের সাথে সেখানে এক সময়কার শস্য ভরা একটি নৌকার ভাঙাচোরা অংশও খুঁজে পান তারা।
আগামীতে যাতে প্রচুর ফসল ফলে তার জন্যই এ দুটি জিনিস উৎসর্গ করা হতো। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, গুহাটিতে কমপক্ষে ১০ হাজার হাড় পাওয়া গিয়েছে। ব্রান্ডি বলেন, ‘আমাদের কোন ধারণাই ছিল না যে এরকম বিপুল পরিমাণ মানুষের হাড়গোড়ের সন্ধান পাবো আমরা’।

হাড়গোড়ের পাশাপাশি প্রত্নতত্ত্ববিদেরা গুহাতে প্রায় ১০০ দাঁত খুঁজে পেয়েছে। কিছু দাঁত দেখে ধারণা করা হচ্ছে, এখানে শিশুদেরও বলি দেয়া হতো।

আরও পরিষ্কার ধারণা পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞরা এগুলো ভালোমতো পরীক্ষা করেন। স্ট্রনটিয়াম আইসোটপিক সিগনেচার নামক একটি জটিল পরীক্ষার মাধ্যমে তারা জানতে পারেন, এই শিশুগুলো ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী ছিল। এরা প্রায় ২০০ মাইল দূর থেকে এসেছিল।

ব্রান্ডি বলেন, মায়ানরা শিশুদের বলি দেয়ার কাজটা করতো একটি নির্দিষ্ট কারণে। স্পেনের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে জানা যায়, বাবা-মা ছাড়া অথবা হারিয়ে যাওয়া কোন বাচ্চা পেলে তাদেরকে ধরে এনে বলি দেয়ার জন্য ব্যবহার করা হতো।

নিজেদের সমাজ থেকেই এদের ধরা হতো। কিন্তু একই সমাজ থেকে যদি বেশি পরিমাণে মানুষ বলি দেয়া হয়, তাহলে সেখানে অসন্তোষের সৃষ্টি হতো। তাই তখন অন্যান্য জায়গা থেকে মানুষ ধরে আনা হতো বলি দেয়ার জন্য। যদিও এসব তথ্য সম্পর্কে কোন শক্ত প্রমাণ আমাদের হাতে নেই।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/36840/index.html#sthash.9UccEFjK.dpuf

http://www.bd24live.com/bangla/article/36840/index.html#sthash.9UccEFjK.dpuf
২০০৬ সালের এক মধ্যরাতে পশ্চিম বেলিজের এক কৃষক হঠাৎ করেই ঘরের বাইরে সাহায্য চেয়ে কারো চিৎকার শুনতে পান। দ্রুত ঘর থেকে বের হয়ে তিনি দেখতে পান একজন মানুষ একটি গুহায় পড়ে গিয়েছে।

উদ্ধারের পর জানা যায়, লোকটি একজন চোর। ওই জায়গায় সে মায়ান সভ্যতার নিদর্শন খুঁজে বেড়াচ্ছিল তা কালোবাজারে বিক্রি করার জন্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে এমন একটি জায়গায় পড়ে যায় যা সে প্রত্যাশা করেনি।

মূল্যবান মণিমুক্তার বদলে সে দেখে গুহায় প্রচুর খুলি আর হাড় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। হাজার বছর আগে এ গুহায় বলি দেয়া মানুষের মৃতদেহ এগুলো। - See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/36840/index.html#sthash.9UccEFjK.dpuf
মাঝরাতের ভয়ানক গুহা
২০০৬ সালের এক মধ্যরাতে পশ্চিম বেলিজের এক কৃষক হঠাৎ করেই ঘরের বাইরে সাহায্য চেয়ে কারো চিৎকার শুনতে পান। দ্রুত ঘর থেকে বের হয়ে তিনি দেখতে পান একজন মানুষ একটি গুহায় পড়ে গিয়েছে।

উদ্ধারের পর জানা যায়, লোকটি একজন চোর। ওই জায়গায় সে মায়ান সভ্যতার নিদর্শন খুঁজে বেড়াচ্ছিল তা কালোবাজারে বিক্রি করার জন্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে এমন একটি জায়গায় পড়ে যায় যা সে প্রত্যাশা করেনি।

মূল্যবান মণিমুক্তার বদলে সে দেখে গুহায় প্রচুর খুলি আর হাড় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। হাজার বছর আগে এ গুহায় বলি দেয়া মানুষের মৃতদেহ এগুলো।

২০০৮ সালে মায়ান বিশেষজ্ঞ জেমস ব্রান্ডি এই গুহায় আসলে কী আছে তা অনুসন্ধান শুরু করেন। সেখানকার কৃষকরা জায়গাটিকে ‘মাঝরাতের ভয়ানক গুহা’ বলে আখ্যায়িত করেন।
গবেষকেরা বুঝতে পারেন, গুহাটি একসময় মানুষকে উৎসর্গ করার কাজে ব্যবহার করা হতো। বিপুল পরিমাণ হাড়গোড়ের সাথে সেখানে এক সময়কার শস্য ভরা একটি নৌকার ভাঙাচোরা অংশও খুঁজে পান তারা।
আগামীতে যাতে প্রচুর ফসল ফলে তার জন্যই এ দুটি জিনিস উৎসর্গ করা হতো। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, গুহাটিতে কমপক্ষে ১০ হাজার হাড় পাওয়া গিয়েছে। ব্রান্ডি বলেন, ‘আমাদের কোন ধারণাই ছিল না যে এরকম বিপুল পরিমাণ মানুষের হাড়গোড়ের সন্ধান পাবো আমরা’।

হাড়গোড়ের পাশাপাশি প্রত্নতত্ত্ববিদেরা গুহাতে প্রায় ১০০ দাঁত খুঁজে পেয়েছে। কিছু দাঁত দেখে ধারণা করা হচ্ছে, এখানে শিশুদেরও বলি দেয়া হতো।

আরও পরিষ্কার ধারণা পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞরা এগুলো ভালোমতো পরীক্ষা করেন। স্ট্রনটিয়াম আইসোটপিক সিগনেচার নামক একটি জটিল পরীক্ষার মাধ্যমে তারা জানতে পারেন, এই শিশুগুলো ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী ছিল। এরা প্রায় ২০০ মাইল দূর থেকে এসেছিল।

ব্রান্ডি বলেন, মায়ানরা শিশুদের বলি দেয়ার কাজটা করতো একটি নির্দিষ্ট কারণে। স্পেনের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে জানা যায়, বাবা-মা ছাড়া অথবা হারিয়ে যাওয়া কোন বাচ্চা পেলে তাদেরকে ধরে এনে বলি দেয়ার জন্য ব্যবহার করা হতো।

নিজেদের সমাজ থেকেই এদের ধরা হতো। কিন্তু একই সমাজ থেকে যদি বেশি পরিমাণে মানুষ বলি দেয়া হয়, তাহলে সেখানে অসন্তোষের সৃষ্টি হতো। তাই তখন অন্যান্য জায়গা থেকে মানুষ ধরে আনা হতো বলি দেয়ার জন্য। যদিও এসব তথ্য সম্পর্কে কোন শক্ত প্রমাণ আমাদের হাতে নেই।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/36840/index.html#sthash.9UccEFjK.dpuf

Saturday, April 11, 2015

এক দশকের মধ্যেই এলিয়েনের সুস্পষ্ট প্রমাণ হাজির করবে নাসা

http://10.175.165.11/SP104.27.168.128/SDwww.somoyerkonthosor.com/Spwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2fali/Rqae5eb53b-c103-49e4-a363-9cb05f81161d/ID74268B2D98122457/RV200000/AVSkyController_3.1.2.50020/Br200/CL2-global/EI2197029357/Ht240/IP10.60.2.100%3a64361/IQ25/MO15/MT0/NIGPMOCCA-SAVDIST1-SKFCTL4/OC0/OS0/Otjpeg/PB200/PNMedCongestion_2G_Desktop/SI0700060069fb50000000000000000000000000000a3c0264000000000000000000000000681ba880ae47eac93ac45800/SUhttp%3a%2f%2fwww.somoyerkonthosor.com%2fwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2falien.jpg/Sd736B7966697265/TI2197029357/Tr1/Wh400/EUY-dUHpUgRuCB3-T1SXTHg9.Td-oE2RqfXFlod4F5PT7YaCX3B7.ZqnbhHJp8G3AHWYcwYSGeBx2PQNUydXeMSrtJdJsDSbRa3JHH5Gogvzn2cNJh.OqbiLQzC44cRsKtTP2-GT7HvmIsAdix.Dq1a9LT1tfW19rb2tve397f4uM%3d/EV7fa207bae962c70fe1fda814e59fd8f5/file.jpegযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার কয়েকজন বিজ্ঞানী আছেন যাঁরা জানিয়েছেন, ‘আমরা এলিয়েনদের খুঁজে পাওয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছি, বড় জোর আর ১০ বছর লাগবে।’ ২০২৫ সালের মধ্যেই এলিয়েন খুঁজে পাওয়ার ‘সুস্পষ্ট প্রমাণ’ হাজির করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
নাসার গবেষকেরা বলেছেন, ‘এই সৌরজগতে আমরাই শুধু নই, আমাদের জানাশোনার বাইরে এই সৌরজগতের কোথাও প্রাণের উদ্ভব ঘটতে পারে। নাসা তা প্রমাণ করার খুব কাছে চলে এসেছে।’
গতকাল মঙ্গলবার নাসার প্রধান বিজ্ঞানী অ্যালেন স্টেফান এক প্যানেল আলোচনায় অংশ নিয়ে নাসার এই প্রতিশ্রুতির কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আগামী এক দশকের মধ্যে এলিয়েনের খোঁজ পাওয়া যাবে, যা হবে পৃথিবীর মধ্যে সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার। আমি মনে করি, আমরা এক দশকের মধ্যেই পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো খানে জীবনের অস্তিত্বের খোঁজ পেয়ে যাব। আমরা জানি কোথায় তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাবে বা তাদের কীভাবে খুঁজতে হবে। আমাদের হাতে প্রযুক্তি রয়েছে আর আমরা তা প্রয়োগ করছি। আমি মনে করি, আমরা ঠিক পথেই আছি।’

স্পেস ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমাদের মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতেই এলিয়েন বা ভিনগ্রহবাসীর অস্তিত্বের একাধিক চিহ্ন রয়েছে। নাসার কেপলার স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, আমাদের এই ছায়াপথে পৃথিবী ও মঙ্গলের মতো পাথুরে গ্রহ বেশি। সেই তুলনায় বৃহস্পতি বা শনির মতো গ্যাসীয় গ্রহের সংখ্যা কম। তাই অধিকাংশ তত্ত্বই বলে, পাথুরে গ্রহগুলো জীবনধারণের উপযোগী হতে পারে।
নাসার অ্যাস্ট্রোফিজিকস বিভাগের পরিচালক পল হার্জ মিল্কি ওয়ে ছায়াপথকে ‘আর্দ্র স্থান’ বলে উল্লেখ করেছেন। এখানে মহাকাশীয় মেঘের পানির অস্তিত্ব দেখা যায় বলেই তাঁর মত।
এলিয়েন বা ভিনগ্রহবাসীর খোঁজে নাসার বর্তমান পরিকল্পনা হচ্ছে, মঙ্গল গ্রহের বরফাচ্ছাদিত চাঁদ ইউরোপাতে আরও বেশি রোভার পাঠানো। এ ছাড়াও হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, তাঁরা জটিল গাণিতিক নকশার রেডিও সংকেত ধরতে পেরেছেন যা কোনো বুদ্ধিমান ভিনগ্রহবাসীর পাঠানো সংকেত হতে পারে।see more

চোখের সামনেই বিলীন হয়ে যাচ্ছে ৪০০ বছর ইতিহাসের রাজসাক্ষী সাহেবানি মসজিদ

http://www.somoyerkonthosor.com/wp-content/uploads/2015/04/scfdvgbhn-300x225.jpg
একটু একটু করে চোখের সামনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ৪০০ বছরের ইতিহাস ঐতিহ্য বহনকারী সাহেবানি মসজিদ,একনজর দেখতে প্রতিনিয়ত ভীড করছে হাজার হাজার মানুষ।
পুরনো সৃতি মনে করে চোখের জল ফেলছেন অনেকে। মনোরম দৃশ্য ঘেরা প্রবিত্র এই মসজিদ দেখলে তৃপ্ত এক অনুভূতিতে বুক ভরে যায় সবার।
নদী গর্ভ থেকে মাত্র ২০ গজ দূরে দাড়িয়ে আছে সন্দ্বীপের স্বাধীন রাজা দিলালের মেয়ের স্মৃতি বিজড়িত প্রাচীন এই মসজিদ।আজ সে মসজিদটি চির দিনের জন্য হারিয়ে যাচ্ছে, হয়তো বা বছর ঘুরতেই আর দেখা যাবেনা দীঘির পানিতে প্রতিবিম্ব ফেলে দাড়িয়ে থাকা ইতিহাসের রাজসাক্ষী
আমাদের প্রতিবেদনে সেই ৪০০ বছরের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরলাম, ঐতিহ্যবাহী মরিয়ম বিবি সাহেবানি মসজিদ বর্তমান কালাপানিয়া গ্রামের কালাপানিয়া দীঘির পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত।
নির্মিত হয়  ১৬২০ খ্রিষ্টাব্দ– ১৬৬৫ খ্রিষ্টাব্দের ভিতর। বর্ণনা কালাপানিয়া দীঘির দক্ষিণ পশ্চিম পাশে ৩ টি গম্বুজ,৮ টি মিনার ,৩ টি দরজা ও ২ টি জানালা নিয়ে মসজিদ টি দাড়িয়ে আছে।
৮ টি মিনারের মধ্যে ৪ টি মসজিদের চারপাশে চার পিলারের অগ্রভাগে, বাকি দুইটি মিনার প্রধান ফটকের দুই পাশের পিলারের অগ্রভাগে। ৩  টি গম্বুজের মধ্যে ১ টি বড় ও তাঁর দুই পাশে দুইটি ছোট গম্বুজ।
মসজিদের বাইরের পাশ কদম সমান কিন্তু ভেতরে মিম্বর ও জানালার স্থানগুলি মনে হয় যেন খোদাই করে বানানো। দেওয়ালের পুরুত্ত প্রায় ২ হাত।  গম্বুজেগুলির ভিতরের অংশ ফাঁপা, ঠিক যেন  উপুড় করে রাখা নারিকেলের অর্ধেক অংশের মত।
মসজিদের দুই পাশে এবং সামনে জমিদার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থান।  মসজিদের সামনে দীঘির পাড়, পেছনে আরেকটি ছোট পুকুর, যেটির পশ্চিম পাড় নদী গর্ভে বিলীন।
১৩৭৫ বঙ্গাব্দে মসজিদটি সংস্কার করা হয়। ফলে মসজিদের দেওয়ালে অংকিত চাঁদ ও তারার প্রতিকৃতি মুছে গেছে। ইতিহাসঃ সন্দ্বীপের স্বাধীন রাজা দিলালের (দেলওয়ার খাঁ) দুই মেয়ে ছিল।
মুছা বিবি ও মরিয়ম বিবি। তাঁহার একাধিক পুত্র ছিল। তবে শুধু শরীফ খাঁ ছাড়া অন্য কারো নাম জানা যায়নি। সম্ভবত শরীফ খাঁ পিতার সঙ্গে জিনজিরায় কারারুদ্ধ অবস্থায় মারা যান।
WERFGTH
নবাব শায়েস্তা খাঁ দিলাল রাজার বয়ঃপ্রাপ্ত ছেলেদের ভরন পোষণের জন্য ঢাকার অদূরে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত পাথরঘাটা মিঠাপুকুর নামক স্থানে ১০/১২ খানা গ্রাম জায়গীর স্বরূপ প্রদান করেন।
প্রায় ২০০ বছর পূর্বে গ্রামগুলো নদী ভাঙনে হারিয়ে যায়। তখন হতে শরীফ খাঁর বংশধরেরা সাভারের গান্ডা গ্রামে বসবাস করে আসছে।  উল্লেখ্য,রাজা দিলাল কে সন্দ্বীপ হতে বন্দী করে ঢাকায় আনার সময় তার কন্যা দ্বয়ের বংশধরেরা সন্দ্বীপেই থেকে যান।see more

পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যাওয়া শহর !

http://10.175.165.11/SP104.27.168.128/SDwww.somoyerkonthosor.com/Spwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2fdfd/Rqae5eb53b-c103-49e4-a363-9cb05f81161d/ID74268B2D98122457/RV200000/AVSkyController_3.1.2.50020/Br200/CL2-global/EI2196797287/Ht240/IP10.60.2.100%3a63975/IQ25/MO15/MT0/NIGPMOCCA-SAVDIST1-SKFCTL4/OC0/OS0/Otjpeg/PB200/PNMedCongestion_2G_Desktop/SI07000600e7f950000000000000000000000000000a3c0264000000000000000000000000681ba88082397bf789c15800/SUhttp%3a%2f%2fwww.somoyerkonthosor.com%2fwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2fdfdf1.jpg/Sd736B7966697265/TI2196797287/Tr1/Wh400/EUmXUI5e0MUTGCR-7OylwILFEqQ0fYB4wslm1ZCW65NIgCqwY0BEavrCNRovR-kKjzhLIqVW-0qh4ZI4AS7gFmngu4lIPVwg5Lq4dLjfUsitODCU1s3MQU0lLLbneJEfIfW11fYV9hY2VrbW9xb3FzdQ%3d%3d/EV6ed2387881493426e894dea87980e6b8/file.jpegআজ থেকে একশ কিংবা দুইশ বছর আগে পৃথিবীতে এমন অনেক কিছুই ছিল যা এখন আর নেই। আবার এখন যা আছে তা পরবর্তী একশ কিংবা দুইশ বছর পর থাকবে না। এটাই পৃথিবীর ভাঙ্গাগড়ার খেলা। মানব সভ্যতার ইতিহাস নিয়ে নাড়াচাড়া করলে এমন অনেক রহস্যময় বিষয় বেরিয়ে আসে। যেমন – একসময় পৃথিবীর বুকে এমন কিছু শহর ছিল। যেখানে লোকজন বসবাস করতো। কিন্তু কালের বিবর্তনে সেই শহরগুলোই এখন মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। কোনো এক সময় মানুষের অজান্তেই আবিষ্কৃত হয়েছে মাটির নিচের শহরগুলো এবং তারপর বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত থেকে মানুষ বের করে সেই শহরটি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য। আসুন বিশ্বের এরকম কিছু শহর সম্পর্কে জেনে নিই।
মাচুপিচু
ইনকা সভ্যতা হচ্ছে পৃথিবীর ইতিহাসে সমৃদ্ধ ও বিখ্যাত সভ্যতার মধ্যে অন্যতম। এটি পেরুর একটি সভ্যতা। এই ইনকা সভ্যতার মানুষদের বসবাস ছিল এই মাচুপিচু শহরে। সে অনেক দিন আগের কথা। ১৪৫০ সালে ইনকারা মাচুপিচু শহরটি নির্মাণ করে। এর ঠিক একশ বছর পরই স্প্যানিশদের আক্রমণে ইনকাদের নির্মিত সব শহরই ধ্বংস হয়ে যায়। কিন্তু সেদিন স্প্যানিশরা ইনকাদের আর সকল শহরের সন্ধান পেলেও এই শহরটির সন্ধান পায় নি। যার কারণে মাচুপিচু শহরটি ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যায়। কিন্তু মানুষজন না থাকার কারণে এক সময় শহরটি পরিত্যাক্ত হয়ে যায়। দীর্ঘ চারশ বছর পর ১৯১১ সালে হাইরাম বিংহাম নামের এক মার্কিন নাগরিক এই শহরটি আবিষ্কার করেন। মাচুপিচুকে সূর্যনগরী নামেও ডাকা হয়। এই মাচুপিচুর অনেক রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হলেও বেশিরভাগ রহস্যেরই কোনো কূলকিনারা হয় নি।
মাচু পিচুর অদ্ভুত স্থাপত্যশৈলীর সবগুলোই পাথরের তৈরি মজবুত কাঠামোর ওপর দাঁড়ানো। এত ওপরে এমন মজবুত অবকাঠামো কীভাবে নিপুণভাবে নির্মিত হলো সেই উত্তর আধুনিক বিজ্ঞান আজ পর্যন্ত দিতে পারেনি। পাহাড়ের এক পাশ চূড়া থেকে একেবারে খাড়াভাবে ৬০০ মিটার নিচে উরুবাম্বা নদীর পাদদেশে গিয়ে মিশেছে। অন্যদিকে হুয়ানা পিচু নামের আরেকটি পর্বত খাড়া উঠে গেছে আরও কয়েক হাজার ফুট উঁচুতে। সুতরাং দুই দিক দিয়েই শহরটি প্রাকৃতিকভাবেই বেশ নিরাপদ ছিল। এ কারণে শহরটিকে ইনকাদের প্রাচীন দুর্গনগরী নামেও ডাকা হয়। শহরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২,৪০০ মিটার (৭,৮৭৫ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। অর্থাৎ আমাদের দেশের সর্বোচ্চ চূড়া তাজিনডং (১২৩১ মিটার) এর প্রায় দ্বিগুণ উচ্চতায় অবস্থিত এই শহরটি! এত উঁচুতে কীভাবে তারা একটা আস্ত শহর তৈরি করে ফেলল সেটাই সবচেয়ে বড় রহস্য। তাও আবার অনেক অনেক বছর আগে।
জেরিকো
ইনকা সভ্যতা যেমন পৃথিবীর সমৃদ্ধ ও বিখ্যাত সভ্যতা তেমনি জেরিকো হচ্ছে পৃথিবীর প্রাচীনতম শহর। ৭০০ বছরেরও বেশি সময়ের পুরনো এই শহরটি আবিষ্কার করেন ইংরেজ প্রত্নতত্ত্ববিদ ড. ক্যাথলিন টেল। মাটির নিচের এই জেরিকো শহরটি প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত ছিল। মৃত সাগরের উত্তরে এক মরুদ্যানে এই শহরের অবস্থান ছিল। তবে শহরটি আবিষ্কৃত হওয়ার হওয়ার যতটুকু জানা গেছে তাতে মনে হয়েছে এই শহরে দুই থেকে তিন হাজার লোকের বসবাস ছিল। খুব ছোট এই শহরটি লম্বায় ছিল ২৮৪ গজ এবং চওড়ায় ছিল ১৭৫ গজ। জেরিকো শহর থেকে আরও জানা যায় সে সময় মাটির ইট ও চুন ব্যবহার করে ঘর তৈরি করা হতো। ধারণা করা হয় জেরিকোতে যারা বসবাস করতেন তাদের পূর্বপুরুষ যাযাবর ছিলেন। যাযাবর জীবন ছেড়ে তারা জেরিকোতে স্থায়ী বসবাস গড়ে তোলে।
পেত্রা
জর্ডানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পেত্রা শহরটির অবস্থান। ১৮১২ সালে সর্বপ্রথম এক সুই পরিব্রাজকের মাধ্যমে এই শহরটি আবিষ্কৃত হয়। পাহাড়ের মধ্যে পাথর কেটে বানানো হয়েছিল পেত্রা শহরটি। আর পেত্রা অর্থও পাথর। ইতিহাসবিদের মতানুসারে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ২০০ পর্যন্ত নাবাতাইন রাজ্যের রাজধানী ছিল এই পেত্রা শহরটি। পেত্রা শহরটি ছিল অত্যন্ত সুরক্ষিত এবং এখানকার মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ছিলেন বেশ সমৃদ্ধশালী। এই শহরটি মূলত একটি গুহার মধ্যে তৈরি। কোনো কোনো স্থানে এটি মাত্র ১২ ফুট চওড়া। শহরটির চারপাশে ছিল উঁচু সব পাহাড় এবং পাহাড়গুলোতে ছিল অফুরন্ত ঝরনাধারা। পশ্চিমের গাজা, উত্তরের বসরা ও দামাস্কাস, লোহিত সাগরের পাশের আকুয়াবা ও লিউস এবং মরুভূমির ওপর দিয়ে পারস্য উপসাগরে যাওয়ার প্রধান সব বাণিজ্যিক পথগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করত পেত্রা। রোমান শাসনের সময় সমুদ্রকেন্দ্রিক বাণিজ্য পুরোদমে শুরু হলে পেত্রা দ্রুত ধ্বংস হতে থাকে। ১০৬ এডিতে রোমানরা এটিকে দখল করে তাদের ‘আরব পেত্রাইয়া’ প্রদেশের অংশীভূত করে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতকে বাণিজ্যিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ শহরটির দখল নেয় পামিরা। তখন থেকেই এর গুরুত্ব কমতে থাকে। সপ্তম শতকে মুসলমানরা ও দ্বাদশ শতকে ক্রুসেডাররা পেত্রার দখল নেয়। মূলত এরপর থেকেই পেত্রা ধ্বংস হতে শুরু করে। এ ছাড়া ৩৬৩ সালে ভয়াবহ এক ভূমিকম্পে এ শহরের বিপুল পরিমাণ ক্ষতিসাধিত হয়।
ট্রয়
এটি একটি কিংবদন্তি শহর হিসেবে পরিচিত। এই শহরটিকে কেন্দ্র করেই বিখ্যাত ট্রয়ের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধের কারণেই এই শহরটি ধ্বংস হয়ে যায়। প্রাচীন গ্রিসের অনেক মহাকাব্যেই এই শহর ও ট্রয় যুদ্ধ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। সেসব মহাকাব্য থেকে জানা যায় ইতিহাসখ্যাত সুন্দরী হেলেনকে নিয়ে সংঘটিত হয় এই ট্রয় যুদ্ধ। রোমান সম্রাট অগাস্টাসের রাজত্বকালে প্রাচীন ট্রয় নগরীর ধ্বংসস্তূপের ওপর ইলিয়াম নামে নতুন একটি শহর নির্মিত হয়। কনস্টান্টিনোপল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ইলিয়াম বিকশিত হয়েছে, কিন্তু বাইজান্টাইন রাজত্বের সময় ধীরে ধীরে এর পতন হতে থাকে।
পরবর্তীতে ১৮৭০ সালে জার্মান প্রত্নতত্ত্ববিদ হাইনরিশ শ্লিমান এই এলাকায় খননকাজ শুরু করেন এবং একের পর এক শহরের সন্ধান মিলতে থাকে।
আটলান্টিস
পৃথিবীর রহস্যময় জায়গাগুলোর মধ্যে আটলান্টিস হচ্ছে সেরা রহস্যময় জায়গা। পৃথিবীর বুক থেকে যতগুলো শহর হারিয়ে গিয়েছে তার মধ্যে এটি একটি বিখ্যাত একটি শহর। এটি ছিল একটি সমৃদ্ধশালী ও উন্নত একটি শহর। জ্ঞান, বিজ্ঞান, শিল্প-বাণিজ্য, সবুজ-শ্যামলের পাশাপাশি এই শহরের খনিগুলোও সোনা, রুপা ও তামার আকরিকে ভরপুর ছিল। এই শহরের প্রধান আকর্ষণ ছিল এর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত রাজপ্রাসাদ। এই রাজপ্রাসাদটি একটি টিলার উপর অবস্থিত ছিল। সাজানো-গুছানো জলপথ ও স্থলপথ দ্বারা শহরটি বেষ্টিত ছিল। এই শহরের রাজার সুশাসনের ফলে শহরের বাসিন্দারা সবাই সুখে-শান্তিতে বাস করতেন। কিন্তু তাদের সুখ প্রকৃতির সহ্য হয় নি। ভয়ংকর ভূমিকম্পের সাথে সাথে বিস্ফোরিত হতে শরু করল আগ্নেয়গিরি। মহাপ্রলয় শুরু হলো সমুদ্রে। সমুদ্রের দানবীয় থাবায় বিলীন হয়ে গেল সাজানো গুছানো শহরটি। তবে এটা কতটুকু সত্যি তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে।
প্লেটোর বর্ণনা মতে, বর্তমান জিব্রাল্টার প্রণালীর কাছেই অসম্ভব উন্নত, আধুনিক ও সুশৃঙ্খল এক দ্বীপ ছিল আটলান্টিস। অদ্ভুত সব আবিষ্কার, সুন্দর সমাজব্যবস্থা ও আধুনিক জীবনধারা সবই ছিল আটলান্টিসবাসীর কাছে। প্লেটোই বর্ণনা দিয়েছেন, প্রায় ১২ হাজার বছর আগে, শেষ বরফ যুগের আগে ভয়াবহ এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে হারিয়ে যায় আটলান্টিস।
পম্পেই
ছোট এই শহরটি ইতালির কাম্পানিয়া অঞ্চলের আধুনিক নাপোলির কাছে পম্পেই ইউনিয়নে অবস্থিত ছিল। ৬০ ফুট উঁচু ছাই ও ঝামাপাথরের নিচে চাপা পড়ে এই শহরটি ধ্বংস হয়ে যায়। এর কারণ ছিল ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরির দুই দিন ব্যাপী অগ্নুৎপাত। অবশ্য এর আগে ৬২ খ্রিস্টাব্দে ভয়াবহ এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল পম্পেই শহরটির উপর। ভূমিকম্পের পর পুণরায় শহরটিকে নির্মাণ করা হয়। ঠিক এর ১৭ বছর পরই অগ্নুৎপাত আঘাত হানে শহরটির উপর। প্রাচুর্যে ভরা পম্পেই নগরী লাভার নিচে পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। ১৫৯৯ সালের দিকে পম্পেইয়ের একটি অংশ মাটি থেকে বেরিয়ে আসে। তারপর পুনঃখননের ফলে বেরিয়ে আসে হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস। তবে এটি সম্পূর্ণরূপে আবিষ্কৃত হয় ১৭৪৮ সালে।
পালাঙ্কি
মায়ান সভ্যতা হচ্ছে পৃথিবীর আরেক বিখ্যাত ও রহস্যময় সভ্যতা। মায়ানদের একটি বিখ্যাত শহর ছিল এই পালাঙ্কি শহর। মেক্সিকোর চিয়াপাস রাজ্যের গহীন বনে এই শহরটির অবস্থান ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে এই শহরটি নির্মাণ করা হয়। এই শহরটিতে মায়ানদের স্থাপত্যবিদ্যার দারুন পরিচয় ফুটে ওঠে। ৭০২ সালের দিকে আরেকটি মায়ান শহর তনিনাসের শত্রুতার কারণেই পালাঙ্কি শহরটি বিলুপ্ত হয়েছিল। ২০ শতাব্দীর শুরুর দিকে ফ্রান্স ব্লুম নামে একজন আবিষ্কারক এই শহরটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান।

বৃহস্পতির চাঁদে লুকানো সাগর!

ভূমিকম্পের আভাস দেবে ‘ঝিঁঝিঁপোকা

চড়া মূল্যের কারণে অধিকাংশ মানুষেরই নাগালের বাইরে এই প্রযুক্তি। তবে সম্প্রতি আন্দ্রেজ মেইরা নামক একজন প্রযুক্তিবিদ সর্বসাধারণের হাতে এই সেবা তুলে দেওয়ার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছেন।
সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেইরা জানিয়েছেন স্থানীয় কিছু প্রকৌশলী এবং সিলিকন ভ্যালিভিত্তিক বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে মিলে ‘স্যাসমেক্স’ প্রযুক্তি জনসাধারণের জন্য নিয়ে আশা সম্ভব।
মেক্সিকো সিটিতে ১৯৮৫ সালে ৮.১ মাত্রার ভূমিকম্পে ১০ হাজার লোক মারা যাওয়ার পর থেকেই ১২২ মিলিয়ন বাসিন্দার ল্যাটিন আমেরিকান দেশটি ভূমিকম্পের আগাম বার্তা পাওয়ার জন্য গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যেই ১৯৯১ সালে চালু করা হয় স্যামসেক্স ফ্যাসিলিটি যা মেক্সিকান উপকূলে বিভিন্ন ভূগর্ভস্থ ফাটলে স্থাপন করা সেন্সর থেকে ডেটা সংগ্রহ ও পর্যবেক্ষণ করে। সতর্কবাণী প্রচারকারী গ্রাহকযন্ত্রগুলো স্থাপন করা হয়েছে দেশটির পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ শহরে যার মধ্যে রয়েছে রাজধানী মেক্সিকো সিটি এবং অ্যাকাপুলকো। গ্রাহকযন্ত্রগুলো ভূমিকম্পের কোনো সংকেত পাওয়ামাত্রই আশপাশের মানুষজনকে সতর্ক করে দেবে। যার মাধ্যমে মানুষ ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হওয়ার আগেই মূল্যবান কিছু সময় হাতে পাবে।
কিন্তু সর্বস্তরের মানুষের পক্ষে এই গ্রাহকযন্ত্র কেনা সম্ভব নয়। একট রিসিভার সেটের মূল্য প্রায় ৩৩০ ডলার যা অধিকাংশ মেক্সিকান অধিবাসীর জন্য বিলাসিতার সমতুল্য। স্থানীয় প্রযুক্তিবিদ আন্দ্রেজ মেইরা মনে করেন ভূমিকম্পের সতর্কবাণী সবার জন্যেই গুরুত্বপূর্ণ। ২০১০ সালের হাইতির ভয়াবহ ভূমিকম্পের প্রত্যক্ষদর্শী মেইরা বলেন, মেক্সিকোর মত ভূমিকম্পপ্রবণ জায়গায় না থেকে এর ভয়াবহতা সম্পর্কে আন্দাজ করা সম্ভব নয়।
স্প্যানিশ শব্দ ‘গ্রিলো’ বাংলায় যার অর্থ ঝিঝি পোকা। মেইরার উদ্ভাবিত ৫০ ডলার মূল্যের সতর্কবার্তা প্রদানকারী ডিভাইসটির নাম রাখা হয়েছে ‘গ্রিলো’। টেবিল ঘড়ির মত দেখতে ডিভাইসটির কাজ হচ্ছে ‘স্যামসেক্স’ এর ব্যবহৃত বিশেষ ফ্রিকোয়েন্সি থেকে তথ্য সংগ্রহ করা। ভূমিকম্পের কোনো সঙ্কেত পেলে জোরাল শব্দের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে সতর্ক করবে ডিভাইসটি। দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য উজ্জল আলোর ঝলকানিও থাকবে এর সঙ্গে। মূল্যের ব্যাপারে ডিভাইসটি অধিকাংশ মানুষের সামর্থ্যের মধ্যে বলেই মনে করেন মেইরা।see more

হাজার বছরের পুরোনো মূর্তিতে ভিক্ষুর মমি


২০১৪ সালে নেদারল্যান্ডসের ড্রেন্ট মিউজিয়ামে প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়েছিল মূর্তিটি। পরে মিয়ান্ডার মেডিকেল সেন্টারে ইন আমেরসফুর্টে সিটি স্ক্যান ও এন্ডোস্কোপের করা হয় বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিসংবাদবিষয়ক সাইট সিনেট।
সিটি স্ক্যান ও এন্ডোস্কোপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা নমুনা বিশ্লেষণ করে মমিটির সঙ্গে মূর্তির ভিতরে থাকা কয়েকটি বস্তুর পরিচয় এখনও উদঘাটন করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
মমিটির দেহের ভিতরে বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বদলে বেশ কিছু কাগজের উপস্থিতি আরও চমকে দিয়েছে বিজ্ঞানীরাদের। সিনেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রাচীন চায়নিজ অক্ষর লেখা রয়েছে ওই কাগজগুলোতে।see more

Saturday, April 4, 2015

টাইটানিকের অজানা নতুন রহস্য ফাঁস

১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল, ঘড়ির কাঁটা তখন রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটের ঘরে। টাইটানিক তখন মাত্র উত্তর আটলান্টিক সমুদ্রে পৌঁছেছে। টাইটানিক জাহাজটি যেই পথ দিয়ে যাচ্ছিল সেই পথে পানির নিচে চুপটি করে ঘাপটি মেরে বসেছিল আইসবার্গ। এই আইসবার্গের সাথে ধাক্কা লেগে ধীরে ধীরে আটলান্টিক সমুদ্রের নীল জলে তলিয়ে যায় এই জাহাজটি। একই সাথে মৃত্যু ঘটে ১,৫১৩ জন যাত্রীর। ভাগ্যবান ৬৮৭ জন যাত্রীর জীবন বাঁচলেও পরবর্তী জীবনে তাদের বয়ে বেড়াতে হয়েছে এই দু:স্বপ্ন
যাত্রা শুরু
১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল সাউদাম্পদন থেকে নিউেইয়র্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে টাইটানিক। সে সময় টাইটানিকে মোট যাত্রী ছিল ২২০০ জন এবং কয়েকশ কর্মী। বৃটেন থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আমেরিকায় যাওয়া খুবই বিপদজনক ছিল। ছোটখাটো জাহাজের পক্ষে বলা চলে জীবন বাজি রেখে যাত্রা করা। কেননা হঠাৎ সামুদ্রিক ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে পড়ার আশংকা সবসময়ই ছিল। তারপরও এত সংখ্যক যাত্রী সমুদ্রের রোমাঞ্চকর এই ভ্রমণ উপভোগ করার জন্য টাইটানিকের যাত্রী হয়েছিল। টাইটানিকের প্রথম শ্রেণির ভাড়া ছিল ৩১০০ ডলার। আর তৃতীয় শ্রেণির ভাড়া ছিল ৩২ ডলার। এখানে শুধুমাত্র গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো এবং টাকা পয়সার কোনো বিষয় ছিল না। সে সময় টাইটানিককে নিয়ে পুরো বিশ্বেই হইচই পড়ে গিয়েছিলো। তাই সবাই চেয়েছিল টাইটানিকের এই ঐতিহাসিক যাত্রায় নিজেকে সাক্ষী করে রাখতে। টাইটানিক জাহাজটি যখন বন্দর থেকে ছেড়ে যায় তখন বন্দরে বিশাল জনসমাগম হয়েছিল যা অনেক রাজনৈতিক সমাবেশেও হয় না। অবশেষে এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। সাইরেন বাজিয়ে ধীরে ধীরে আটলান্টিকের দিকে এগিয়ে যেতে থাকলো টাইটানিক। জাহাজের যাত্রীরা পৃথিবীর চিন্তা ভুলে পার্থিব ভোগ বিলাসে মত্ত হয়ে অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যেতে থাকলো। নির্ধারিত ৬ দিনের যাত্রাকে সামনে রেখে সবাই চলছিল নিয়মমতো আনন্দ মুখরিত পরিবেশে। এক দিন, দুই দিন, তিন দিন ভালোই কাটলো জাহাজের যাত্রীদের।
দুর্ঘটনার দিন দুপুরের ঘটনা:
১৪ই এপ্রিল দুপুর দুইটার দিকে ‘Amerika’ নামের একটি জাহাজ থেকে রেডিওর মাধ্যমে টাইটানিক জাহাজকে জানায় তাদের যাত্রাপথে সামনে বড় একটি আইসবার্গ রয়েছে। শুধু তাই নয় পরবর্তীতে ‘Mesaba’ নামের আরও একটি জাহাজ থেকে এই একই ধরনের সতর্কবার্তা পাঠানো হয় টাইটানিকে। এ সময় টাইটানিকের রেডিও যোগাযোগের দায়িত্বে ছিলেন জ্যাক পিলিপস ও হ্যারল্ড ব্রীজ। দু’বারই তাদের দুজনের কাছে এই সতর্কবার্তাকে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়। তাই তারা এই সতর্কবার্তা টাইটানিকের মূল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্রে পাঠান নি। টাইটানিক দুর্ঘটনার মাত্র ৪০ মিনিট আগে Californian সিপের রেডিও অপারেটর টাইটানিকের সাথে যোগাযোগ করে আইসবার্গটি সম্পর্কে বলতে চেয়েছিল কিন্তু টাইটানিকের রেডিও অপারেটর ক্লান্ত জ্যাক পিলিপস্ রাগান্বিত ভাবে বলে ‍‍”আমি কেইপ রেসের সাথে কাজে ব্যস্থ এবং লাইন কেটে দেয়।” ফলে Californian সিপের রেডিও অপারেটর তার ওয়ার্লেস বন্ধ করে ঘুমাতে চলে যায়। বলা চলে তাদের এই হেয়ালীপনার কারণেই ডুবেছে টাইটানিক।
দুর্ঘটনায় পড়া:
নিস্তব্দ আটলান্টিকের বুকে সবেমাত্র প্রবেশ করেছে টাইটানিক। আটলান্টিকের তাপমাত্রা তখন শূন্য ডিগ্রীর কাছাকাছি নেমে যায়। আকাশ পরিষ্কার থাকলেও আকাশে চাঁদ দেখা যাচ্ছিল না। টাইটানিক যখন দুর্ঘটনা স্থলের প্রায় কাছাকাছি চলে আসে। তখনই জাহাজের ক্যাপ্টেন সামনে আইসবার্গ এর সংকেত পান। আইসবার্গ হল সাগরের বুকে ভাসতে থাকা বিশাল বিশাল সব বরফখণ্ড। এগুলোর সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হলো, এগুলোর মাত্রই আট ভাগের এক ভাগ পানির উপরে থাকে। মানে, এর বড়ো অংশটাই দেখা যায় না। তখন তিনি জাহাজের গতি সামান্য দক্ষিণ দিকে ফিরিয়ে নেন। সে সময় টাইটানিকের পথ পর্যবেক্ষন কারীরা সরাসরি টাইটানিকের সামনে সেই আইসবার্গটি দেখতে পায় কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। টাইটানিকের ফার্স্ট অফিসার মুর্ডক আকস্মিকভাবে বামে মোড় নেওয়ার অর্ডার দেন এবং জাহাজটিকে সম্পূর্ণ উল্টাদিকে চালনা করতে বা বন্ধ করে দিতে বলেন। টাইটানিককে আর বাঁচানো সম্ভব হয় নি। এর ডানদিক আইসবার্গের সাথে প্রচন্ড ঘষা খেয়ে চলতে থাকে। ফলে টাইটানিকের প্রায় ৯০ মিটার অংশ জুড়ে চিড় দেখা দেয়। টাইটানিক জাহাজটি যেই স্থানে ডুবেছিল সেই স্থানের নাম হলো ‘গ্রেট ব্যাংকস অফ নিউফাউন্ডল্যান্ড’।
টাইটানিক সর্বোচ্চ চারটি পানিপূর্ণ কম্পার্টমেন্ট নিয়ে ভেসে থাকতে পারতো। কিন্তু পানিপূর্ণ হয়ে গিয়েছিল ৫টি কম্পার্টমেন্ট। অনেকের মধ্যে এই কম্পার্টমেন্ট নিয়ে কিছুটা খটকা থাকতে পারে। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি। ধরুন আপনি একটি জাহাজ তৈরি করেছেন। তার তলদেশ চারটি ভাগে বিভক্ত। এই চারটি ভাগের মধ্যে একটি ভাগ দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং সেটি দিয়ে জাহাজের মধ্যে পানি প্রবেশ করেছে। এই অবস্থায় আপনি যদি সেই অংশ বন্ধ করে দেন তাহলে জাহাজে ঢোকা পানি শুধুমাত্র এই একটি কম্পাটমেন্টকেই পানিপূর্ণ করতে পারবে। বাকি তিনটি কম্পার্টমেন্ট অক্ষত অবস্থায় জাহাজটিকে ভাসিয়ে রাখবে।
এছাড়া পানি প্রতিরোধ এর জন্য ১২টি গেট ছিল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে এমন জায়গায় জাহাজটির ধাক্কা লাগে যে, সবগুলো গেটের পানি প্রতিরোধ বিকল হয়ে যায়। পানির ভারে আস্তে আস্তে পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে টাইটানিক। ক্যাপ্টেন স্মিথ সহ জাহাজ চালনায় দায়িত্তপ্রাপ্ত সবাই বুঝতে পারে যে, টাইটানিকে আর বাঁচানও যাবে না। ক্যাপ্টেন স্মিথ মূল নিয়ন্ত্রন কেন্দ্রে আসেন এবং জাহাজটি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেন। রাত ১২ টার পর লাইফবোটগুলো নামানো শুরু হয়। প্রত্যেক যাত্রীই আপন প্রান বাঁচানোর জন্য লাইফ বোটে উঠতে যায়। কিন্তু লাইফ বোট ছিল মাত্র ১৬টি। তাই ক্যাপ্টেন নির্দেশ দিলেন- মহিলা ও শিশুদের আগে নামতে দিন। আপন জনকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে ছেড়ে যাওয়ার সেই দৃশ্য ছিল ভয়ংকর।
ভাগ্যের বড়ই নির্মম পরিহাস
টাইটানিকের নিয়ন্ত্রনকেন্দ্র হতে দূরবর্তী একটি জাহজের আলো দেখা যাচ্ছিল যার পরিচয় এখনো রহস্যে ঘেরা। কেউ কেউ বলে সেটি ছিল Californian আবার কেউ কেউ বলে সেটি ছিল Sampson । টাইটানিক থেকে ওয়ারলেস মাধ্যমে যোগাযোগে কোন সাড়া না পেয়ে পরবর্তিতে মর্স ল্যাম্প এবং শেষে জরুরী রকেট ছোড়ার মাধ্যমেও জাহাজটির সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় কিন্তু জাহাজটি একবারও সাড়া দেয়নি। এছাড়া টাইটানিক থেকে সাহায্য চেয়ে যে বার্তা পাঠানো হয়েছিল তাতেও সঠিকসময়ে কেউ সাড়া দিতে পারে নি। কেননা নিকটবর্তী স্থানে কেউ ছিলো না। টাইটানিকের সবচেয়ে নিকটে ছিল ‘দি কারপাথিয়া’ জাহাজটি। তবে তারা যে দূরত্বে ছিল সেখান থেকে টাইটানিকের কাছে আসতে সময় লাগবে ৪ ঘন্টা।
সম্পূর্ণ অংশ তলিয়ে যাওয়া
রাত ২ টা থেকে ২ টা ২০ মিনিটের মধ্যে টাইটানিকের সম্পূর্ণ অংশ আটলান্তিকের বুকে তলিয়ে যায়। ডুবে যাওয়ার শেষ মুহূর্তে জাহাজের বৈদ্যুতিক সংযোগ বিকল হয়ে যায়। যার কারণে সেই পরিবেশটি আরও হৃদয় বিদারক হয়ে ওঠে। টাইটানিক যখন সমুদ্রের বুকে তলিয়ে যায় ঠিক তার এক ঘন্টা ৪০ মিনিট পর রাত ৪ টা ১০ মিনিটে সেখানে আসে ‘দি কারপাথিয়া’ নামের একটি জাহাজ। যারা সমুদ্রের বুকে ভেসে বেড়াচ্ছিলেন তাদেরকে উদ্ধার করে সকাল সাড়ে আটটার দিকে নিউইয়র্কে চলে যায়।
অযৌক্তিক কারণ:
অনেকেরই ধারনা ছিল টাইটানিক জাহাজে কোন অভিশাপ ছিল। এ যুক্তি প্রমান করার অন্যতম একটি কারন হিসেবে তারা দেখিয়েছিল টাইটানিকের নম্বর ৩৯০৯০৪। পানিতে এর প্রতিবিম্বের পাশ পরিবর্তন করলে হয় no pope। এছাড়া প্রাথমিকভাবে ও সর্বাধিক মতানুসারে আইসবার্গের সঙ্গে ধাক্কা লাগার ফলেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছিল বলে মনে করা হয়। কিন্তু এর বাইরেও অনেক কাহিনী প্রচলিত রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত কাহিনীটি জানায় ১৯৯৮ সালের ১৯ অক্টোবরে টাইমস। সে অনুসারে টাইটানিক জাহাজে নাকি ছিল মিসরীয় এক রাজকুমারীর অভিশপ্ত মমি। বলা হয়, মমির অভিশাপের কারণেই ভাসমান বরফদ্বীপের সঙ্গে ধাক্কা খেয়েছিল টাইটানিক।
ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া:
দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান শুরু করে একদল বিজ্ঞানী। যেই স্থানটিতে টাইটানিক জাহাজটি ডুবেছিল সেই স্থানের ১৩,০০০ মিটার পানির নিচে সন্ধান পান টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি এই বিজ্ঞানীর ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল টাইটানিককে খুঁজে বের করবেন। বড়ো হয়ে তিনি সেই কাজেই নামলেন। সন্ধান পেলেও এর রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয় নি। কিংবদন্তীর টাইটানিক জাহাজ ডুবি বিষয়ে ইংরেজ কবি শেলি তার ওজিম্যানডিয়াস কবিতায় মত প্রকাশ করেছেন এভাবে – “সমুদ্রের নীচে বালি, পলি, আর প্রবালের মৃতদেহের পাশে ছড়িয়ে আছে বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞান ও প্রকৃতির অহমিকার শেষ চিহ্ন।”see more

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নদী ‘ক্যানো ক্রিস্টালস’

ক্রিস্টালস (Caño Cristales) নদীটিকে ইংরেজীতে Crystal Spout বলা হয়।
কলম্বিয়ায় এই নদীকে "River of Five Colors" ("পাঁচ রঙের নদী) অথবা "Liquid
 Rainbow" ("তরল রেনবো) বলা হয়, এবং এমনকি এর আকর্ষণীয় রঙের কারণে
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নদী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জুলাই মাসের শেষ থেকে
নভেম্বর মাস পর্যন্ত নদীর তলায় বিছানো থাকে সবুজ, হলুদ, নীল, কালো, এবং
বিশেষ করে লাল রঙের ম্যাকারেনিয়া ক্লাভিগেরা (Macarenia clavigera ) নামের
উদ্ভিদ। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নদী ‘ক্যানো ক্রিস্টালস’প্রাণীজগত এবং উদ্ভিদকুল:সেরানিয়া
 ডি লা মেকারেনিয়া তিনটি বড় বাস্তুতন্ত্র সীমান্তে অবস্থিত, এখানে ৪২০
প্রজাতির পাখি, ১০ প্রজাতির উভচর, ৪৩ প্রজাতির সরীসৃপ, এবং ৪ প্রজাতির
স্তন্যপায়ী আছে। এখানে যখন পানির লেভেল ও স্রোত উভয়ই কমে যায় তখন পানিতে
স্থানীয় একপ্রকার জলজ উদ্ভিদ জন্মে। স্থানীয়ভাবে এর নাম ম্যাকারেনিয়া
ক্লাভিগেরা। গাঢ় গোলাপি রঙের এই উদ্ভিদটি নদীর অন্যান্য উদ্ভিদকে
সূর্যরশ্মি থেকে রক্ষা করে। এই উদ্ভিদই এই নদীর প্রধান আকর্শন। উদ্ভিদ আবার
 বিভিন্ন রঙ এর হয়ে থাকে নদীতে যে পাঁচটি রং দেখা যায় তা এই উদ্ভিদের
কারনেই । আর এই উদ্ভিদের কারনেই ক্যানো ক্রিস্টালসকে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর
 নদী বলা হয়।
ভ্রমন:ক্যানো ক্রিস্টালস নদীতে পৌঁছানোর জন্য লা
মাকারিনার মেটা পৌরসভার মেটা বিভাগে ভ্রমণ করা প্রয়োজন। প্রতি রবিবার ও
শুক্রবার অই স্থানে পৌঁছানোর জন্য সরাসরি দুটি ফ্লাইট আছে। এখানে যেতে বা
গেয়ে কোনোভাবে হারিয়ে গেলে কাছাকাছি কনো যানবাহনের ব্যাবস্থা নেই।
ক্যানো ক্রিস্টালস পরিদর্শন করার সবচাইতে জনপ্রিয় সময় হচ্ছে জুলাই এর শেষ থেকে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে।-সূত্র: উইকিপিডিয়া।see more 
/> - See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/35054/index.html#sthash.jCNGdLNK.dpuf
নো ক্রিস্টালস নদী
নো ক্রিস্টালস নদী
নো ক্রিস্টালস নদী
নো ক্রিস্টালস নদী
নো ক্রিস্টালস নদী
নো ক্রিস্টালস নদী
ক্যানো ক্রিস্টালস (Caño Cristales) নদীটিকে ইংরেজীতে Crystal Spout বলা হয়। কলম্বিয়ায় এই নদীকে "River of Five Colors" ("পাঁচ রঙের নদী) অথবা "Liquid Rainbow" ("তরল রেনবো) বলা হয়, এবং এমনকি এর আকর্ষণীয় রঙের কারণে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নদী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জুলাই মাসের শেষ থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত নদীর তলায় বিছানো থাকে সবুজ, হলুদ, নীল, কালো, এবং বিশেষ করে লাল রঙের ম্যাকারেনিয়া ক্লাভিগেরা (Macarenia clavigera ) নামের উদ্ভিদ।
ভূতত্ত্ব:
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/35054/index.html#sthash.jCNGdLNK.dpuf
ক্যানো ভূতত্ত্ব:
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/35054/index.html#sthash.jCNGdLNK.dpuf

Taj Mahal,India

Taj Mahal was built by Mughal Emperor Shah Jahan in memory of his favourite wife, Mumtaz Mahal.This is one of the most beautiful archaeology.....................

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত। - See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
লিন্দে অয়েদেহফার তার গুহা নিয়ে লিখিত বই “ব্লু লাইট” এ বলেছেন, “জলের কারনে মার্বেলের দেয়ালগুলো বিভিন্ন আকার ধারণ করে”।
মূলত, হ্রদটির পশ্চিমের অংশ বরফের কারনে আটকিয়ে গেছে। বর্তমানে এই গুহাটির জল হিমবাহ এর কারনে প্রশান্ত মহাসাগরে মিলিত হচ্ছে। ভূতত্ত্ববিদরা এই হ্রদের পানির রং নীল হবার কারন সম্পর্কে একটি উত্তেজনাকর তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, “পানিতে প্রবাহমান ময়লাগুলো পানির নিচে যেয়ে জমা হয়। যার ফলে পানিগুলো অনেক পরিস্কার ও অপার্থিব নীল রং ধারণ করে। এই পানিতে জাদু রয়েছে”।
ফটোগ্রাফি ছাত্ররা বিশ্বের বিস্ময়কর এই গুহা সম্পর্কে জানার জন্য লিন্দে অয়েদেহফার এর নিকটে আসেন। লিন্দে অয়েদেহফার বলেন, “২০০৩ সাল থেকে তিনি ফটোগ্রাফি ছাত্রদের বিভিন্ন গুহায় নিয়ে যান। কিন্তু সবসময় দক্ষিণ আমেরিকার সমুদ্রযাত্রাই হাইলাইট করা হয়”। “এখানে আসার অভিজ্ঞতা সবসময় নতুন লাগে। কারন সবসময় এখানে পানি বিভিন্ন রং ধারণ করে। এখানের আলোরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে।”
লিন্দে অয়েদেহফার জানান, হ্রদটির পানির রং বিভিন্ন আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয় এবং কোন এক সময় পানির রং গভীর নীল রং ধারণ করে।
বসন্তকালের শুরুতে পার্শ্ববর্তী হিমবাহ এর প্রভাবে হ্রদটি তার নিম্নতম বিন্দুতে চলে যায়। তাই, তখন সেখানে আলোর পরিবর্তন ঘটে। আবার যখন বছরের শেষের দিকে বরফ গলতে শুরু করে তখন পানি উপর দিকে বৃদ্ধি পায়, তাই তখন পানির অন্য রকম আলো প্রতিফলিত হয়।
এই রহস্যময় পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য পর্যটকেরা ছোট ছোট নৌকা দিকে গুহার ভিতরে পরিদর্শন করেন।
লিন্দে অয়েদেহফার মনে করেন, হ্রদটির সরকারীভাবে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারন, যে সকল নদী এই হ্রদটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে, সেগুলোতে অনেক বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্বেলের এই হ্রদটি নিরাপদ নয়। তাই, এখানের পানিও বিপদজনক। লিন্দে অয়েদেহফার বলেছেন, এখানে একবার যাবার পর থেকেই তিনি সেখানের প্রেমে পরে যান। তাই তিনি গুহাটিতে বারবার পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে কিছু জমি নিয়ে একটি বাড়িও তৈরি করেন। যাতে বছরের অর্ধেক সময় তিনি সেখানে পরিদর্শন করতে পারেন।–সূত্র: ডেইলি মেইল
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
লিন্দে অয়েদেহফার তার গুহা নিয়ে লিখিত বই “ব্লু লাইট” এ বলেছেন, “জলের কারনে মার্বেলের দেয়ালগুলো বিভিন্ন আকার ধারণ করে”।
মূলত, হ্রদটির পশ্চিমের অংশ বরফের কারনে আটকিয়ে গেছে। বর্তমানে এই গুহাটির জল হিমবাহ এর কারনে প্রশান্ত মহাসাগরে মিলিত হচ্ছে। ভূতত্ত্ববিদরা এই হ্রদের পানির রং নীল হবার কারন সম্পর্কে একটি উত্তেজনাকর তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, “পানিতে প্রবাহমান ময়লাগুলো পানির নিচে যেয়ে জমা হয়। যার ফলে পানিগুলো অনেক পরিস্কার ও অপার্থিব নীল রং ধারণ করে। এই পানিতে জাদু রয়েছে”।
ফটোগ্রাফি ছাত্ররা বিশ্বের বিস্ময়কর এই গুহা সম্পর্কে জানার জন্য লিন্দে অয়েদেহফার এর নিকটে আসেন। লিন্দে অয়েদেহফার বলেন, “২০০৩ সাল থেকে তিনি ফটোগ্রাফি ছাত্রদের বিভিন্ন গুহায় নিয়ে যান। কিন্তু সবসময় দক্ষিণ আমেরিকার সমুদ্রযাত্রাই হাইলাইট করা হয়”। “এখানে আসার অভিজ্ঞতা সবসময় নতুন লাগে। কারন সবসময় এখানে পানি বিভিন্ন রং ধারণ করে। এখানের আলোরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে।”
লিন্দে অয়েদেহফার জানান, হ্রদটির পানির রং বিভিন্ন আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয় এবং কোন এক সময় পানির রং গভীর নীল রং ধারণ করে।
বসন্তকালের শুরুতে পার্শ্ববর্তী হিমবাহ এর প্রভাবে হ্রদটি তার নিম্নতম বিন্দুতে চলে যায়। তাই, তখন সেখানে আলোর পরিবর্তন ঘটে। আবার যখন বছরের শেষের দিকে বরফ গলতে শুরু করে তখন পানি উপর দিকে বৃদ্ধি পায়, তাই তখন পানির অন্য রকম আলো প্রতিফলিত হয়।
এই রহস্যময় পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য পর্যটকেরা ছোট ছোট নৌকা দিকে গুহার ভিতরে পরিদর্শন করেন।
লিন্দে অয়েদেহফার মনে করেন, হ্রদটির সরকারীভাবে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারন, যে সকল নদী এই হ্রদটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে, সেগুলোতে অনেক বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্বেলের এই হ্রদটি নিরাপদ নয়। তাই, এখানের পানিও বিপদজনক। লিন্দে অয়েদেহফার বলেছেন, এখানে একবার যাবার পর থেকেই তিনি সেখানের প্রেমে পরে যান। তাই তিনি গুহাটিতে বারবার পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে কিছু জমি নিয়ে একটি বাড়িও তৈরি করেন। যাতে বছরের অর্ধেক সময় তিনি সেখানে পরিদর্শন করতে পারেন।–সূত্র: ডেইলি মেইল
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!
পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
লিন্দে অয়েদেহফার তার গুহা নিয়ে লিখিত বই “ব্লু লাইট” এ বলেছেন, “জলের কারনে মার্বেলের দেয়ালগুলো বিভিন্ন আকার ধারণ করে”।
মূলত, হ্রদটির পশ্চিমের অংশ বরফের কারনে আটকিয়ে গেছে। বর্তমানে এই গুহাটির জল হিমবাহ এর কারনে প্রশান্ত মহাসাগরে মিলিত হচ্ছে। ভূতত্ত্ববিদরা এই হ্রদের পানির রং নীল হবার কারন সম্পর্কে একটি উত্তেজনাকর তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, “পানিতে প্রবাহমান ময়লাগুলো পানির নিচে যেয়ে জমা হয়। যার ফলে পানিগুলো অনেক পরিস্কার ও অপার্থিব নীল রং ধারণ করে। এই পানিতে জাদু রয়েছে”।
ফটোগ্রাফি ছাত্ররা বিশ্বের বিস্ময়কর এই গুহা সম্পর্কে জানার জন্য লিন্দে অয়েদেহফার এর নিকটে আসেন। লিন্দে অয়েদেহফার বলেন, “২০০৩ সাল থেকে তিনি ফটোগ্রাফি ছাত্রদের বিভিন্ন গুহায় নিয়ে যান। কিন্তু সবসময় দক্ষিণ আমেরিকার সমুদ্রযাত্রাই হাইলাইট করা হয়”। “এখানে আসার অভিজ্ঞতা সবসময় নতুন লাগে। কারন সবসময় এখানে পানি বিভিন্ন রং ধারণ করে। এখানের আলোরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে।”
লিন্দে অয়েদেহফার জানান, হ্রদটির পানির রং বিভিন্ন আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয় এবং কোন এক সময় পানির রং গভীর নীল রং ধারণ করে।
বসন্তকালের শুরুতে পার্শ্ববর্তী হিমবাহ এর প্রভাবে হ্রদটি তার নিম্নতম বিন্দুতে চলে যায়। তাই, তখন সেখানে আলোর পরিবর্তন ঘটে। আবার যখন বছরের শেষের দিকে বরফ গলতে শুরু করে তখন পানি উপর দিকে বৃদ্ধি পায়, তাই তখন পানির অন্য রকম আলো প্রতিফলিত হয়।
এই রহস্যময় পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য পর্যটকেরা ছোট ছোট নৌকা দিকে গুহার ভিতরে পরিদর্শন করেন।
লিন্দে অয়েদেহফার মনে করেন, হ্রদটির সরকারীভাবে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারন, যে সকল নদী এই হ্রদটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে, সেগুলোতে অনেক বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্বেলের এই হ্রদটি নিরাপদ নয়। তাই, এখানের পানিও বিপদজনক। লিন্দে অয়েদেহফার বলেছেন, এখানে একবার যাবার পর থেকেই তিনি সেখানের প্রেমে পরে যান। তাই তিনি গুহাটিতে বারবার পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে কিছু জমি নিয়ে একটি বাড়িও তৈরি করেন। যাতে বছরের অর্ধেক সময় তিনি সেখানে পরিদর্শন করতে পারেন।–সূত্র: ডেইলি মেইল
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf

Haunted House In Dhaka

One of my friends recently mentioned about a house which he felt was quite haunted.It was situated near the Farmgate area in Dhaka,Bangladesh.As it happened, he was visiting a friend who lived in the fourth floor of that house.As he was about to leave his friend offered to escort him downstairs for apparently no reason.His friend said that he'll explain it later.After my friend left the house he called his friend and wanted to know the reason.What he heard chilled his body!!

According to his friend a tragic incident took place in the second floor of that house.A young woman died in the house by committing suicide. Afterward a couple of bachelors rented the flat.They were presumably university students.In a few days time both the bachelors committed suicide in consecutive days.And after the incidents none of the inmates could stay there.Strange sounds come from the stairs at night and they hear a woman crying sometimes.The landlord seeing no option does not give the flat for rent to anyone.It should be noted that the flat is situated in a prime area where the rents are very high.Thus there is no reason for the land owner to keep the flat vacant unless there are some outside unnatural forces acting.Thus the house remains completely empty except for his friends living in the fourth floor.As my friend told me this story I became quite interested to visit the house and stay there for the night.see more

Old town, New Work

Pompeii

The Largest and One of Oldest Archaeology in this world.......................see more.

Badami Cave Temple in Badami Karnataka,India

Caves Temples

The first and the foremost cave is known to be built in 578 A.D. One can reach the cave by taking a flight of 40 steps. Dedicated to Lord Shiva, the cave adorns not less than 81 sculptures of Lord Shiva in the form of 'Nataraj' having 18 arms. Made out in Red sandstone, the cave has an open verandah, a hall with numerous columns and a sanctum. The ceilings and pillars are festooned with paintings of amorous couples.

The second cave can be sited at the summit of a sandstone hill. This Cave Temple is dedicated to Lord Vishnu, the preserver of the Universe as per the Hindu beliefs. Here, Lord Vishnu is presented in the form of a 'Trivikrama' (dwarf) where his one foot is commanding the Earth and with the other he is mastering the sky.
Perched on the hill, the third Cave Temple traces its origin in 578 A.D. The front elevation of the cave is approximately 70 ft wide. The platform is carved with the images of 'ganas'. The structure of the temple rejuvenates the memoirs of Deccan style of architecture. This temple is a fine example of the artistic quality and sculptural genius. The sculpture of Lord Vishnu in the company of a serpent captures the major attention. Here, Lord Vishnu is represented in his various incarnations including Narsimha,Varaha, Harihara (Shiva-Vishnu) and Trivikarma Varaha, Harihara (Shiva-Vishnu) and Trivikarma. https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjafeIwABzJUX28evk0Hu1jaJbxFdbzicKm8qnRxtrlsK9z3Xios7PHq1n2QIisLgcmyXTwcBXS6d4sOng7avOJUBBIXkwMiduBA39rrEJKxZZeZvWVap8mI9ezohmDhkfHEhxykabRYn_6/s1600/indians+temples++badami+Cave+Temple1.jpgThe artistic quality and sculptural grandeur mark the very sight of these cave temples at Badami. The rich traditions of India are depicted through these monuments of heritage. People from all over the World come to visit these shrines of architectural radiance and religious significance.see more
 

Courtyard of Ibn Tulun Mosque

The Largest and One of Oldest Mosques in this world.......................

see more

Friday, April 3, 2015

Babri Masjid,India

The Babri Masjid (translation: Mosque of Babur), was a mosque in Ayodhya, a city in the Faizabad district of Uttar Pradesh, India, on Ramkot Hill ("Rama's fort"). It was destroyed in 1992 when a political rally developed into a riot involving 150,000 people,[1] despite a commitment to the Indian Supreme Court by the rally organisers that the mosque would not be harmed.[2][3] More than 2,000 people were killed in ensuing riots in many major cities in India including Mumbai and Delhi.[4]
The mosque was constructed in 1527 on the orders of Babur, the first Mughal emperor of India, and was named after him.[5][6] Before the 1940s, the mosque was also called Masjid-i-Janmasthan, translation: ("mosque of the birthplace").[7] The Babri Mosque was one of the largest mosques in Uttar Pradesh, a state in India with some 31 million Muslims.[8] Numerous petitions by Hindus to the courts resulted in Hindu worshippers of Rama gaining access to the site.
 
The political, historical and socio-religious debate over the history and location of the Babri Mosque and whether a previous temple was demolished or modified to create it, is known as the Ayodhya Debate.see more

Jama Masjid,Old Delhi,India

Most popular mosjid in India.


Jama Masjid Mosque, Old Delhi, India - New Delhi.see more

The Golden Temple,Banderban, Bangladesh

Banderban, Bangladesh -- The Buddha Dhatu Jadi, a Thervada Buddhist temple located in Balaghata in Banderban is the largest Buddhist temple of Bangladesh. Set atop a 60m hill, this temple popularly known as The Golden Temple exhibits unique Arakanese Architecture (South-East Asia style) and houses Lord Buddha's dhatu (material remains of a holy person) and the second largest statue of Lord Buddha in Bangladesh.
In Buddhism, it is believed that the worship of the dhatu offers calmness and joy in heart. In Mahaparinibbana Sutta, it is mentioned that before his passing away, the Buddha himself had instructed as to how his corporeal relics should be treated after his cremation and The Golden Temple as per the instructions has the dhatu housed beneath the four sculptures of Lord Buddha
The dhatu was gifted to Venerable U Pannya Jota Thera in 1994 by the Government of Myanmar. The famous monk, a former Senior Assistant Judge

initiated the temple's construction in 1995 and since it's inauguration in 2000 has attracted pilgrims and travellers from all over the world.

The Buddha Dhatu Jadi is a part of the Buddhist Circuit Tour promoted by the SASEC (South Asia Sub regional Economic Cooperation) Tourism Development Project.
eneath the four sculptures of Lord Buddha.see more

Agra Fort,India

The Taj is just the appetiser in the architectural smorgasbord that Agra has to offer. On the bend of the River Yamuna, lies the crimson-coloured Agra Fort, in the heart of the city.
Approachable by two imposing portals to its west and south, the citadel was built by the Mughal Emperor Akbar between the years 1565 and 1573
Agra FortEncircled by a moat, the red sandstone monument was the residence of three emperors – Akbar, Shah Jahan and Aurangzeb, each of whom made significant structural contributions to the complex.see more

The Umayyad dinar,old muslim coin

Dated 105h (723AD) was struck from gold mined at a location owned by the Caliph himself – known on the coins as the “Mine of the Commander of the Faithful”. An additional legend which reads: “bi’l-Hijaz” (“in the Hejaz”), makes it the earliest Islamic coin to mention a location in the Kingdom of Saudi Arabiabeen expected to realise £300,000-400,000, but four bidders in the saleroom sent the price spiraling ever higher. It was purchased by the British trade on behalf of a European private collector.see more

Chinguetti Mosque, Mauritania, West Africa

West Africa most popular mosjid.This is very beautiful ................Chinguetti Mosque, Mauritania, West Africa .see more

Thursday, April 2, 2015

Blue Mosque,Turky

The Blue Mosque was commissioned by Sultan Ahmet I when he was only 19 years old. It was built near the Hagia Sophia, over the site of the ancient hippodrome and Byzantine imperial palace (whose mosaics can be seen in the nearby Mosaic Museum). Construction work began in 1609 and took seven years.
The mosque was designed by architect Mehmet Aga, whose unfortunate predecessor was found wanting and executed. Sultan Ahmet was so anxious for his magnificent creation to be completed that he often assisted in the work. Sadly, he died just a year after the completion of his masterpiece, at the age of 27. He is buried outside the mosque with his wife and three sons.the Blue Mosque: Cascading DomesThe original mosque complex included a madrasa, a hospital, a han, a primary school, a market, an imaret and the tomb of the founder. Most of these buildings were torn down in the 19th century.see more

60 Dome Mosque, Bagerhat,Bangladesh

Shat Gambuj Mosque
Shait gumbad mosque, or 60-domed mosque, is located about three miles west of the present Bagerhat town. The mosque was built by Khan Jahan Ali, a muslim sufi saint around 1450 A.D. The mosque, built mainly of bricks, measures 192 feet from north to south and 130 feet from east to west. The mosque has an architectural style that strongly resembles other pre-mughal mosques of Bengal.At present the mosque is listed as a UNESCO world heritage site.see more

Khania Dighi Masjid, Rajshahi,Bangladesh

The Khania Dighi Mosque, also known as Rajbibi Masjid in Chapai Nawabganj in Rajshahi, Bangladesh.Khania Dighi Masjid is located on bank of Khania Dighi which is about a quarter mile away from the high mud wall of the ancient city of Gaur on the north and the Balia Dighi on the west in Nawabganj district. It’s a 14th century masjid, a valuable archeological heritage of Bangladesh.The single-domed masjid built in 1490, is in Chapara village and is in reasonably good condition. It also has some ornately decorated walls, but here they are embellished primarily with terracotta floral designs. Like Chot Sona masjid, it also features some highly ornate stone work, primarily on the three arched entrance on the western wall.see more.....

Islamic Oil Lamp

Ancient Islamic Oil Lamp Found In Isreal Archaeology .....................see more......

MgoauyAl-Badiya-Mosque.

Old mosque archaeology in this world.......see more........

Mohasthangarh,Bangladesh


History:
Mohasthangarh is one of the main attractions in north Bengal. It was the capital of Kingdom of the Mourjo, the Gupta and the Sen Dynasty. This is the ancient archeological and historical which was, established in 2500 BC.Location:
It is the oldest archaeological site of Bangladesh is on the western bank of river Karatoa 18 km. north of Bogra town beside Bogra-Rangpur Road. see more.......

KANTAJI'S TEMPLE - DINAJPUR

Kantaji's Temple is in Dinajpur district. It is the most ornate among the late medieval temples of Bangladesh is the Kantajee’s temple near Dinajpur town, which was established in the year 1722 by Ram Nath, son of Maharaja Pran Nath .The temple, a 51' square three storied edifice, rests on a slightly curved raised plinth of sandstone blocks, believed to have been quarried from the ruins of the ancient city of Bangarh near Gangharampur in West Bengal. It was originally a navaratna temple, crowned with four richly ornamental corner towers on two stores and a central one over the third stored.

see more.......


THE ARCHAEOLOGY OF THE SOUTHWEST SILK ROAD

This is very beautiful archeology in Bangladesh.         see more.......

Wednesday, April 1, 2015