Connect The New World

Saturday, April 11, 2015

এক দশকের মধ্যেই এলিয়েনের সুস্পষ্ট প্রমাণ হাজির করবে নাসা

http://10.175.165.11/SP104.27.168.128/SDwww.somoyerkonthosor.com/Spwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2fali/Rqae5eb53b-c103-49e4-a363-9cb05f81161d/ID74268B2D98122457/RV200000/AVSkyController_3.1.2.50020/Br200/CL2-global/EI2197029357/Ht240/IP10.60.2.100%3a64361/IQ25/MO15/MT0/NIGPMOCCA-SAVDIST1-SKFCTL4/OC0/OS0/Otjpeg/PB200/PNMedCongestion_2G_Desktop/SI0700060069fb50000000000000000000000000000a3c0264000000000000000000000000681ba880ae47eac93ac45800/SUhttp%3a%2f%2fwww.somoyerkonthosor.com%2fwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2falien.jpg/Sd736B7966697265/TI2197029357/Tr1/Wh400/EUY-dUHpUgRuCB3-T1SXTHg9.Td-oE2RqfXFlod4F5PT7YaCX3B7.ZqnbhHJp8G3AHWYcwYSGeBx2PQNUydXeMSrtJdJsDSbRa3JHH5Gogvzn2cNJh.OqbiLQzC44cRsKtTP2-GT7HvmIsAdix.Dq1a9LT1tfW19rb2tve397f4uM%3d/EV7fa207bae962c70fe1fda814e59fd8f5/file.jpegযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার কয়েকজন বিজ্ঞানী আছেন যাঁরা জানিয়েছেন, ‘আমরা এলিয়েনদের খুঁজে পাওয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছি, বড় জোর আর ১০ বছর লাগবে।’ ২০২৫ সালের মধ্যেই এলিয়েন খুঁজে পাওয়ার ‘সুস্পষ্ট প্রমাণ’ হাজির করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
নাসার গবেষকেরা বলেছেন, ‘এই সৌরজগতে আমরাই শুধু নই, আমাদের জানাশোনার বাইরে এই সৌরজগতের কোথাও প্রাণের উদ্ভব ঘটতে পারে। নাসা তা প্রমাণ করার খুব কাছে চলে এসেছে।’
গতকাল মঙ্গলবার নাসার প্রধান বিজ্ঞানী অ্যালেন স্টেফান এক প্যানেল আলোচনায় অংশ নিয়ে নাসার এই প্রতিশ্রুতির কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আগামী এক দশকের মধ্যে এলিয়েনের খোঁজ পাওয়া যাবে, যা হবে পৃথিবীর মধ্যে সাম্প্রতিককালের সবচেয়ে বড় আবিষ্কার। আমি মনে করি, আমরা এক দশকের মধ্যেই পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো খানে জীবনের অস্তিত্বের খোঁজ পেয়ে যাব। আমরা জানি কোথায় তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাবে বা তাদের কীভাবে খুঁজতে হবে। আমাদের হাতে প্রযুক্তি রয়েছে আর আমরা তা প্রয়োগ করছি। আমি মনে করি, আমরা ঠিক পথেই আছি।’

স্পেস ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমাদের মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতেই এলিয়েন বা ভিনগ্রহবাসীর অস্তিত্বের একাধিক চিহ্ন রয়েছে। নাসার কেপলার স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, আমাদের এই ছায়াপথে পৃথিবী ও মঙ্গলের মতো পাথুরে গ্রহ বেশি। সেই তুলনায় বৃহস্পতি বা শনির মতো গ্যাসীয় গ্রহের সংখ্যা কম। তাই অধিকাংশ তত্ত্বই বলে, পাথুরে গ্রহগুলো জীবনধারণের উপযোগী হতে পারে।
নাসার অ্যাস্ট্রোফিজিকস বিভাগের পরিচালক পল হার্জ মিল্কি ওয়ে ছায়াপথকে ‘আর্দ্র স্থান’ বলে উল্লেখ করেছেন। এখানে মহাকাশীয় মেঘের পানির অস্তিত্ব দেখা যায় বলেই তাঁর মত।
এলিয়েন বা ভিনগ্রহবাসীর খোঁজে নাসার বর্তমান পরিকল্পনা হচ্ছে, মঙ্গল গ্রহের বরফাচ্ছাদিত চাঁদ ইউরোপাতে আরও বেশি রোভার পাঠানো। এ ছাড়াও হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, তাঁরা জটিল গাণিতিক নকশার রেডিও সংকেত ধরতে পেরেছেন যা কোনো বুদ্ধিমান ভিনগ্রহবাসীর পাঠানো সংকেত হতে পারে।see more

No comments:

Post a Comment