পৃথিবীর
সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে
অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ
আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল
ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর
সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে
অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ
আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল
ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর
সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে
অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ
আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল
ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর
সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে
অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ
আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল
ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত। -
See more at:
http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
পৃথিবীর
সবথেকে সুন্দর গুহা বলে বিবেচনা করা হয় মার্বেল ক্যাথেড্রালকে। যা চিলিতে
অবস্থিত। এখানে যাবার জন্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হবে। দক্ষিণ
আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম স্বাদু পানির হ্রদ হল এই দর্শনীয় মার্বেল
ক্যাথিড্রাল গুহা। চিলির প্যাটাগনিয়ার কেররেরা হ্রদে এই গুহাটি অবস্থিত।
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
লিন্দে অয়েদেহফার তার গুহা নিয়ে লিখিত বই “ব্লু লাইট” এ বলেছেন, “জলের কারনে মার্বেলের দেয়ালগুলো বিভিন্ন আকার ধারণ করে”।
মূলত, হ্রদটির পশ্চিমের অংশ বরফের কারনে আটকিয়ে গেছে। বর্তমানে এই গুহাটির জল হিমবাহ এর কারনে প্রশান্ত মহাসাগরে মিলিত হচ্ছে। ভূতত্ত্ববিদরা এই হ্রদের পানির রং নীল হবার কারন সম্পর্কে একটি উত্তেজনাকর তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, “পানিতে প্রবাহমান ময়লাগুলো পানির নিচে যেয়ে জমা হয়। যার ফলে পানিগুলো অনেক পরিস্কার ও অপার্থিব নীল রং ধারণ করে। এই পানিতে জাদু রয়েছে”।
ফটোগ্রাফি ছাত্ররা বিশ্বের বিস্ময়কর এই গুহা সম্পর্কে জানার জন্য লিন্দে অয়েদেহফার এর নিকটে আসেন। লিন্দে অয়েদেহফার বলেন, “২০০৩ সাল থেকে তিনি ফটোগ্রাফি ছাত্রদের বিভিন্ন গুহায় নিয়ে যান। কিন্তু সবসময় দক্ষিণ আমেরিকার সমুদ্রযাত্রাই হাইলাইট করা হয়”। “এখানে আসার অভিজ্ঞতা সবসময় নতুন লাগে। কারন সবসময় এখানে পানি বিভিন্ন রং ধারণ করে। এখানের আলোরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে।”
লিন্দে অয়েদেহফার জানান, হ্রদটির পানির রং বিভিন্ন আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয় এবং কোন এক সময় পানির রং গভীর নীল রং ধারণ করে।
বসন্তকালের শুরুতে পার্শ্ববর্তী হিমবাহ এর প্রভাবে হ্রদটি তার নিম্নতম বিন্দুতে চলে যায়। তাই, তখন সেখানে আলোর পরিবর্তন ঘটে। আবার যখন বছরের শেষের দিকে বরফ গলতে শুরু করে তখন পানি উপর দিকে বৃদ্ধি পায়, তাই তখন পানির অন্য রকম আলো প্রতিফলিত হয়।
এই রহস্যময় পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য পর্যটকেরা ছোট ছোট নৌকা দিকে গুহার ভিতরে পরিদর্শন করেন।
লিন্দে অয়েদেহফার মনে করেন, হ্রদটির সরকারীভাবে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারন, যে সকল নদী এই হ্রদটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে, সেগুলোতে অনেক বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্বেলের এই হ্রদটি নিরাপদ নয়। তাই, এখানের পানিও বিপদজনক। লিন্দে অয়েদেহফার বলেছেন, এখানে একবার যাবার পর থেকেই তিনি সেখানের প্রেমে পরে যান। তাই তিনি গুহাটিতে বারবার পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে কিছু জমি নিয়ে একটি বাড়িও তৈরি করেন। যাতে বছরের অর্ধেক সময় তিনি সেখানে পরিদর্শন করতে পারেন।–সূত্র: ডেইলি মেইল
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
লিন্দে অয়েদেহফার তার গুহা নিয়ে লিখিত বই “ব্লু লাইট” এ বলেছেন, “জলের কারনে মার্বেলের দেয়ালগুলো বিভিন্ন আকার ধারণ করে”।
মূলত, হ্রদটির পশ্চিমের অংশ বরফের কারনে আটকিয়ে গেছে। বর্তমানে এই গুহাটির জল হিমবাহ এর কারনে প্রশান্ত মহাসাগরে মিলিত হচ্ছে। ভূতত্ত্ববিদরা এই হ্রদের পানির রং নীল হবার কারন সম্পর্কে একটি উত্তেজনাকর তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, “পানিতে প্রবাহমান ময়লাগুলো পানির নিচে যেয়ে জমা হয়। যার ফলে পানিগুলো অনেক পরিস্কার ও অপার্থিব নীল রং ধারণ করে। এই পানিতে জাদু রয়েছে”।
ফটোগ্রাফি ছাত্ররা বিশ্বের বিস্ময়কর এই গুহা সম্পর্কে জানার জন্য লিন্দে অয়েদেহফার এর নিকটে আসেন। লিন্দে অয়েদেহফার বলেন, “২০০৩ সাল থেকে তিনি ফটোগ্রাফি ছাত্রদের বিভিন্ন গুহায় নিয়ে যান। কিন্তু সবসময় দক্ষিণ আমেরিকার সমুদ্রযাত্রাই হাইলাইট করা হয়”। “এখানে আসার অভিজ্ঞতা সবসময় নতুন লাগে। কারন সবসময় এখানে পানি বিভিন্ন রং ধারণ করে। এখানের আলোরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে।”
লিন্দে অয়েদেহফার জানান, হ্রদটির পানির রং বিভিন্ন আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয় এবং কোন এক সময় পানির রং গভীর নীল রং ধারণ করে।
বসন্তকালের শুরুতে পার্শ্ববর্তী হিমবাহ এর প্রভাবে হ্রদটি তার নিম্নতম বিন্দুতে চলে যায়। তাই, তখন সেখানে আলোর পরিবর্তন ঘটে। আবার যখন বছরের শেষের দিকে বরফ গলতে শুরু করে তখন পানি উপর দিকে বৃদ্ধি পায়, তাই তখন পানির অন্য রকম আলো প্রতিফলিত হয়।
এই রহস্যময় পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য পর্যটকেরা ছোট ছোট নৌকা দিকে গুহার ভিতরে পরিদর্শন করেন।
লিন্দে অয়েদেহফার মনে করেন, হ্রদটির সরকারীভাবে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারন, যে সকল নদী এই হ্রদটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে, সেগুলোতে অনেক বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্বেলের এই হ্রদটি নিরাপদ নয়। তাই, এখানের পানিও বিপদজনক। লিন্দে অয়েদেহফার বলেছেন, এখানে একবার যাবার পর থেকেই তিনি সেখানের প্রেমে পরে যান। তাই তিনি গুহাটিতে বারবার পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে কিছু জমি নিয়ে একটি বাড়িও তৈরি করেন। যাতে বছরের অর্ধেক সময় তিনি সেখানে পরিদর্শন করতে পারেন।–সূত্র: ডেইলি মেইল
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
কিন্তু, এই স্থানে পৌঁছাতে অনেক ভ্রমণের প্রয়োজন হয়। গুহাটি দেশের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত। পর্যটকদের প্রথমে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উড়জাহাজের মাধ্যমে ৮০০ মাইল দূরে কইহাক শহরে যেতে হয়। তারপর কইহাক শহর থেকে ২০০ মিটার ময়লা রাস্তা অতিক্রম করতে হয়। তারপর কাঙ্ক্ষিত এই গুহাতে পৌঁছানো যায়।
কিন্তু, এই যাত্রার কষ্ট কিছুই মনে হবে না, যখন অনুপম এই দর্শনীয় স্থানটি আপনি দেখতে পাবেন। নীল জল মার্বেলের দেয়ালে প্রতিফলন সৃষ্টি করে যে অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করে, তা দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন। বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এরকম মনোরম দৃশ্য আপনি আর পাবেন না।
আমেরিকার কলোরাডো শহরের ৬৭ বছর বয়সের লিন্দে অয়েদেহফার এই গুহাটির কিছু অবিশ্বাস্য আলোকচিত্র তুলেন। যা পরিবেশবিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
লিন্দে অয়েদেহফার তার গুহা নিয়ে লিখিত বই “ব্লু লাইট” এ বলেছেন, “জলের কারনে মার্বেলের দেয়ালগুলো বিভিন্ন আকার ধারণ করে”।
মূলত, হ্রদটির পশ্চিমের অংশ বরফের কারনে আটকিয়ে গেছে। বর্তমানে এই গুহাটির জল হিমবাহ এর কারনে প্রশান্ত মহাসাগরে মিলিত হচ্ছে। ভূতত্ত্ববিদরা এই হ্রদের পানির রং নীল হবার কারন সম্পর্কে একটি উত্তেজনাকর তথ্য দিয়েছেন। তারা বলেছেন, “পানিতে প্রবাহমান ময়লাগুলো পানির নিচে যেয়ে জমা হয়। যার ফলে পানিগুলো অনেক পরিস্কার ও অপার্থিব নীল রং ধারণ করে। এই পানিতে জাদু রয়েছে”।
ফটোগ্রাফি ছাত্ররা বিশ্বের বিস্ময়কর এই গুহা সম্পর্কে জানার জন্য লিন্দে অয়েদেহফার এর নিকটে আসেন। লিন্দে অয়েদেহফার বলেন, “২০০৩ সাল থেকে তিনি ফটোগ্রাফি ছাত্রদের বিভিন্ন গুহায় নিয়ে যান। কিন্তু সবসময় দক্ষিণ আমেরিকার সমুদ্রযাত্রাই হাইলাইট করা হয়”। “এখানে আসার অভিজ্ঞতা সবসময় নতুন লাগে। কারন সবসময় এখানে পানি বিভিন্ন রং ধারণ করে। এখানের আলোরও ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকে।”
লিন্দে অয়েদেহফার জানান, হ্রদটির পানির রং বিভিন্ন আবহাওয়ায় পরিবর্তন হয় এবং কোন এক সময় পানির রং গভীর নীল রং ধারণ করে।
বসন্তকালের শুরুতে পার্শ্ববর্তী হিমবাহ এর প্রভাবে হ্রদটি তার নিম্নতম বিন্দুতে চলে যায়। তাই, তখন সেখানে আলোর পরিবর্তন ঘটে। আবার যখন বছরের শেষের দিকে বরফ গলতে শুরু করে তখন পানি উপর দিকে বৃদ্ধি পায়, তাই তখন পানির অন্য রকম আলো প্রতিফলিত হয়।
এই রহস্যময় পরিবর্তনগুলো দেখার জন্য পর্যটকেরা ছোট ছোট নৌকা দিকে গুহার ভিতরে পরিদর্শন করেন।
লিন্দে অয়েদেহফার মনে করেন, হ্রদটির সরকারীভাবে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। কারন, যে সকল নদী এই হ্রদটির সাথে সংযুক্ত রয়েছে, সেগুলোতে অনেক বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।
সরকারীভাবে ঘোষণা করা হয়েছে, মার্বেলের এই হ্রদটি নিরাপদ নয়। তাই, এখানের পানিও বিপদজনক। লিন্দে অয়েদেহফার বলেছেন, এখানে একবার যাবার পর থেকেই তিনি সেখানের প্রেমে পরে যান। তাই তিনি গুহাটিতে বারবার পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে কিছু জমি নিয়ে একটি বাড়িও তৈরি করেন। যাতে বছরের অর্ধেক সময় তিনি সেখানে পরিদর্শন করতে পারেন।–সূত্র: ডেইলি মেইল
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/34875/index.html#sthash.Wy5HSrpb.dpuf
No comments:
Post a Comment