টানা ৭ ঘন্টা করে দুবারে মোট ১৪ ঘন্টা ধরে হাবল টেলিস্কোপের মাধ্যমে
গ্যানিমিডের অতি-বেগুনী রশ্মী পর্যবেক্ষণ করেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
বৃহস্পতির ওই ‘চাঁদের’ চৌম্বকক্ষেত্রের উপস্থিতি আগেই চিহ্নিত করেছিল নাসার
‘অবসারপ্রাপ্ত’ স্পেসক্রাফট গ্যালিলিও। তবে গ্যানিমিডের উপর বৃহস্পতির
চৌম্বকক্ষেত্রের প্রভাবই বেশি।
বৃহস্পতির নিজ কক্ষপথে আবর্তন, আর
গ্রহটিকে ঘিরে গ্যানিমেডের আবর্তন বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হন
বৃহস্পতির চৌম্বকক্ষেত্রের বিপরীতে কাজ করছে আরেকটি চৌম্বকক্ষেত্র।
এরপর
বাকি উত্তর মিলেছে কম্পিউটার মডেল থেকে। গ্যানিমিডের ভূপৃষ্টের নিচে
লুকিয়ে আছে নোনা পানির সাগর। আর নোনা পানির হওয়ার যা ‘ইলেকট্রিকালি
কনডাকটিভ’।
বৃহস্পতির চৌম্বকক্ষেত্রের টানে গ্যানিমিডের অরোরা সরার
কথা ৬ ডিগ্রি করে। কিন্তু নোনা পানির ওই সাগরের কারণে ২ ডিগ্রি হারে সরছে
গ্যানিমিডের অরোরা।
আরও প্রায় একশ’ সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করে গ্যানিমিডে
সাগরের উপস্থিতিই সবচেয়ে যৌক্তিক প্রমাণিত হয় বলে জানিয়েছেন জার্মানির
ইউনিভার্সিটি অফ কোলোন-এর গবেষক এবং এই প্রকল্পের প্রধান জোয়াকিম স’র।
কম্পিউটার
মডেল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীপৃষ্ঠে যে পরিমাণ পানি আছে তার চেয়েও
বেশি পানি আছে গ্যানিমিডের লুকানো সাগরে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন
গ্যানিমিডের ওই সাগর ৬০ মাইল গভীর যা পৃথিবীর সাগরের গভীরতম অংশের চেয়েও ১০
গুণ বেশি। প্রায় ৯৫ মাইল পুরু বরফের স্তরের নিচে চাপা পরে আছে ওই সাগর।see more
http://thearchaeology.blogspot.com
খুব কাজের টপিক। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। । এর আগেও একটা নিউজ পেয়েছিলা । যার দরকার হবে দেখতে পারেন। তবে আপানার এটা বাশি ভাল হইছে তাই আবারো লেখককে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। এরকম আরো একটি লেখা পড়েছিলাম এখানে> http://muktomoncho.com/archives/1149
ReplyDeleteTnx for your comment............sada mata
ReplyDelete